প্রতিপালক
গুঢ় রহস্যে আবৃত জগত পালক
পরিচয় তা অজানা কত সে মহান;
সুন্দর এ বসুন্ধরা তাঁর আঁকা ছক
আকাশ ভূতল গ্রহ তারা কোটি প্রাণ।
যোগ বিয়োগের অঙ্ক কষা নিরবধি
অদ্ভুত সৃজন তাঁর, মানব জীবন;
পথিক চলে, ঠিকানা ওই সমাধি
সাথি যার হাসি কান্না অনন্ত স্বপন।
প্রতিচ্ছবি ব্রহ্মাণ্ডের,দারুণ উপমা
এঁকেছেন মানুষের দুর্বোধ্য হৃদয়ে;
যেথা সূর্য উঠে ফুল ফোটে মনোরমা
ঝড় হয় বৃষ্টি পড়ে সময়ে সময়ে।
রাতের আঁধারে হাসে তারা ঐ চন্দ্রিমা
শূন্যতা কভু অপ্রাপ্তি ক্ষণে রমরমা।
চতুর্দশপদী কবিতা
বিন্যাস: ৮ + ৬।
অন্ত্যমিল: কখকখ, গঘগঘ, ঙচঙচ, ছছ
“রাতের আঁধারে হাসে তারা ঐ চন্দ্রিমা
শূন্যতা কভু অপ্রাপ্তি ক্ষণে রমরমা।”
কবিতার ব্যাকরণ আমার জানা নেই। তবে ছন্দ মিলের লিখা আমার বেশী প্রিয়।
চতুর্দশপদ এবং তার ক্রমমাণ সহ অন্ত্যমিলের বিষয় গুলোন মাথায় রাখলাম।
অজস্র ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় মুরুব্বী। আপনার মন্তব্যে প্রেরণা পাই।
আপনার জন্য অসংখ্য শুভেচ্ছা প্রিয় কবি। শুভ সকাল।
চতুর্দশপদী কবিতার প্রতি আমার একরকম দুর্বলতা ছিলো এক সময় । ভীষন ভালো লাগলো কবি !