ভোর বেলাতে রাখাল ছেলে
ছুটে মাঠের পানে,
হাতে বাঁশি বাজিয়ে তাই
ভরে মিষ্টি গানে।
নদীর ধারে সবুজ মাঠে
প্রতিদিন যায় চলে,
ঘাস খায় সেথা গোরু তারি
তৃষ্ণা মেটায় জলে।
দুপুর হলে হররোজই খায়
নুনভাত মা দেন তারে,
গোরুর গাড়ি চালিয়ে আয়
কতই হতে পারে ?
পরিবারে অনেক অভাব
নেই যে টাকা-কড়ি,
তবুও রাখাল এই বয়সে
কভু যায় না ডরি।
তার এখনো প্রয়াস অনেক
হবে বড়ো কিছু,
রাখাল হয়ে থাকবে নাকো
জীবন নাকি মিছু !
শৈশবের কথা মনে পড়ে গেলো প্রিয় কবি মি. সাইদুর রহমান। শুভ দিন।
ভালো লাগার এক কবিতা।
শুভকামনা থাকলো কবি।