এমনভাবে সবাই ভেবলে যাবার ভান করল
যেন মাদারির খেল্ টা
সাতজন্মে কেউ দেখেনি কখনো।
অথচ, জন্মেতক্ প্রত্যেকের পোড়া- চোখ-ছবি :
একটা দো- আঁশলা কোন ব্যতিরেকে
পুরোপুরি গ্লোবটার হাওয়া -জল-মাটি
রক্তে – রাগে, আগুনে -বারুদে
রণশিল্পীর চাগিয়ে তোলা আঙরাখায়
জ্বলে- পুড়ে খাঁক হচ্ছিল – তো – হচ্ছিলই—-
সতর্ক দূরত্বের নিরাপত্তা মেখে
কারোরই তো চোখ ট্যারা হয়নি
টেরাকোটা – শিল্প উপভোগে !!
জঙ্গুলে কাক সব্বার মাংস খাবে।
আর আমাদের বহুদিন নিরিমিষি অহিংস – সংসার,
নাটমন্দিরে রক্তখাকি উপোষী হাঁড়িকাঠে
চালকুমড়ো- শশা- সুপুরি- আখের বলিটলি ——
কাকরাজের এযাবৎ সুরক্ষিত তেলালো ব্রহ্মতালু
দামাল ঈগলে আলপটকা ঠুকরে দিতেই
দালালস্ট্রিট জুড়ে নভোদীর্ন চিল- চিৎকার :
খা- খা- খা- খা – খা- খা –
__________
রত্না রশীদ
১১/১১/২০১৬
ব্যতিক্রমী উপস্থাপনাকে সম্মান জানাই প্রিয় কবিবন্ধু। শুভ সকাল।
ধন্যবাদ।
অসাধারণ কবিতা দিদি ভাই।
ধন্যবাদ রিয়া।
সতর্ক দূরত্বের নিরাপত্তা মেখে
কারোরই তো চোখ ট্যারা হয়নি
টেরাকোটা – শিল্প উপভোগে !!
*


শুভেচ্ছা জানাই ।
চমৎকার ভাবনার প্রকাশ দিদি
অনেক শুভেচ্ছা নিবেন———-
শুভকামনা অনেক ।