ছিলাটান্ শ্বাস-হাপর-তোড়-ফোড়
ক্ষত ও আরোগ্যের শেষাংশে
তুরীয় যোগমুদ্রা গ্রাসেই
ত্রাসে নাচে শায়িতের ক্ষণ
ততক্ষণে বিস্ফারিত তীক্ষ্ণ চেতনার
হাট্খোলা বালিহাসি তিরতিরে ডানায়
নম্রতুলি রক্ত ঢালে অস্তকার রোদ,
ততক্ষনে সুষুম্নার দীর্ঘায়ত নাব্য নির্জনে
দূরতম অচিহ্নিত গহীন কন্দরে
মায়াছায়া খেলে যায় খেলাভাঙা খেলা
আর এযাবৎ কষে রাখা ষট্চক্রি জটিল বুননে
নির্বাধ সুক্ষতায় কেটে – উড়ে – ভেসে – যায়
অগাধ স্বচ্ছতায় ভেসে – উড়ে – চলে – যায়
নির্মোহ ক্ষিপ্রতায় নাড়ি – কেটে – উড়ে – যায়
দৃশ্যতঃ নিপুনতায় গোড়া- ছিঁড়ে – মরে – যায়
কেটে – ছিঁড়ে – ভেসে – উড়ে-
প্রখর চলিষ্ণুতায় ডুবে- ডুবে – ডুবে যায়
জীব – মৌল – আলোকের রেণু সমাহার……
____________
রত্না রশীদ
২০/১০/২০১৬
কেটে – ছিঁড়ে – ভেসে – উড়ে-
প্রখর চলিষ্ণুতায় ডুবে- ডুবে – ডুবে যায়
জীব – মৌল – আলোকের রেণু সমাহার……
* শাব্দিক দ্যোতনা বেশ চমৎকার হয়েছে, প্রিয় কবি।
শুভরাত্রি।
সুপ্রভাত।
কবিতাটি আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো। ধন্যবাদ।
অসাধারণ দিদি ভাই। নমষ্কার।
ধন্যবাদ রিয়া।
লিখার অভিনবত্বের জন্য পাঁচটি তারার রেটিং দিলাম বন্ধু।
ধন্যবা।
ধন্যবাদ।