সৃজিত অরণ্য মাঝে চিহ্ন দেওয়া মহানিম গাছ
সেই তার আশ্রয় ছিল, বহু বছরের ঝড়ে জলে
তার তেতোবুকে মধুরস চেটেপুটে বেঁচে থেকেছে,
তার নিমগন্ধী নিঃশ্বাসের কাছে বসে রাতচেরা আলো চিনেছে —
তবু্ও সে কোন একদিন
পাতার ঝালর ঘেরা মোমরঙা শ্বেত পাথরের গড়া
বাঁধানো ঘাটের ছবি দেখে
একেবারে স্তব্ধ হয়ে যায়—-
মোমরঙা ঘাটে নেমে আবারও একবার সে দারুণ রকম চমকায়—-
বেঁধে রাখা পচা জলো নিষ্করুণ দুর্গন্ধে তোলপাড় এদিক ওদিক দশদিক —
পাগলা পাওয়া ঠোঁট বিড়বিড় করে —
আমারই বোঝার ভুল ছিল,
ভুল টা আমারই নিজেরই নিশ্চিত —
জন্মাবধি শকুনকে দেখেও বুঝিনি,
ঊর্ধ্বাচারী হলেই যে
শুদ্ধাচারী হতে হবে,
এমন কথাতো কেউ কাউকে দেয়নি।
ঊর্ধ্বাচারী হলেই যে
শুদ্ধাচারী হতে হবে,
এমন কথাতো কেউ কাউকে দেয়নি।
জীবন বোধনের অনন্য এক সত্যবাণী। অভিনন্দন প্রিয় কবিবন্ধু।
অনন্য উপস্থাপন ।