নিঝুম রাতে বৃষ্টি নেমে এলে ভাবি, কতোদিন পর বৃষ্টি হলো! কতোদিন! চেনা মুখ ভেসে ওঠে ! কতো স্মৃতি! কতো কবিতা! তুমুল বৃষ্টিতে বাড়ির উঠোনে কাগজের নৌকো ভাসিয়ে দেওয়া। বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে আর বেসুরো গলায় গান গাওয়া! অথবা তপ্ত খরার পর একটানা বৃষ্টির মধ্যে প্রিয় মানুষটির সঙ্গে কথা বলা!
বাইরে বৃষ্টির শব্দ। একসময় জানালায় গিয়ে দাঁড়াই। নিরবিচ্ছিন্ন বৃষ্টিতে ধুয়ে-মুছে যাচ্ছে চরাচর। এই শহরের সমস্ত ক্লান্তি, জঞ্জাল, পাপ, বেদনা, আর হাহাকার ধুয়ে মুছে যায় না কেন? কী তুমুল, অহংকারী, একরোখা, জেদী বৃষ্টি। বৃষ্টির কুচিকুচি কণা এসে ভিজিয়ে দিয়ে যাচ্ছে। মন ভেসে যাচ্ছে কোন সুদূরে! বিড়বিড় করে আমি কেবল বলতে থাকি, হে ভালোবাসা -আমার বৃষ্টি সখা!
“তখন আমায় নাইবা মনে রাখলে,
তারার পানে চেয়ে চেয়ে
নাইবা আমায় ডাকলে… “
বৃষ্টি দিন আর হোক বৃষ্টি রাত; হাতে কিছু কাজ রয়েই যায়। নাইবা আমায় ডাকলে।
হুম কবি দিদি ভাই। আপনি ঠিকি বলেছেন। প্রণাম।
হে ভালোবাসা -আমার বৃষ্টি সখা!
শুভেচ্ছা নেবেন দাদা।
বৃষ্টি দিনে সুরো বেসুরো যাই হোক গুনগুন করতে কিন্তু ভালোই লাগে কবি দি।
আজ অনেক সুন্দর সুন্দর আবেগঘন মন্তব্য পাচ্ছি। ধন্যবাদ দিদি ভাই।
এভাবেই ভালো থাকুন কবি রিয়া চক্রবর্তী। অভিনন্দন সহ শুভেচ্ছা।
খুশি হলাম। অনেক ধন্যবাদ কবি সুমন দা।
* অসাধারণ অভিব্যক্তি!!
ভালো থাকুন প্রিয় কবিদি…
আপনিও ভাল থাকবেন আমার প্রত্যাশা।
শহরের নর্দমার পানিতে আরও একাকার হয়ে যায়, শ্রদ্ধেয় কবি দিদি। আপনার কবিতাগুলো বাস্তবতার কথা বলে।
আজকে আপনিও আপনার লেখনীতে বাস্তবতা তুলে এনেছেন। ইঁটের শহর।
বৃষ্টির গান। অভিনন্দন কবি রিয়া চক্রবর্তী। আনন্দ সুখে থাকুন।
ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা প্রিয় বন্ধু।
বৃষ্টি সিক্ত লেখনী। সুন্দর উপস্থাপনা।
পাঠে মুগ্ধ হলাম। শুভেচ্ছা রইলো।
নমষ্কার প্রিয় কবি দা।
বৃষ্টি প্রিয়।
সেই বৃষ্টি আর দেখি না।