গৌতম বুদ্ধের ঘর ছাড়ার রহস্যটা
আজো অজানাই রয়ে গিয়েছে,
অনেকটা নিরঞ্জনের না বলা
কথাগুলোর মতোই।
.
উচ্চ মাধ্যমিকের ক্লাস শেষে
একে একে বাড়ি ফিরতো সবাই,
শুধু একজন ছাড়া।
চৈত্র-বর্ষার রোদ বৃষ্টি গায়ে মেখে
ছুটতো বিপাশার পেছন পেছন!
.
দেখে আমরা হাসতাম…
.
ইকোনমিক্স ক্লাস শেষে
একদিন জিজ্ঞেস করে ফেললাম —
‘তোর নিরপেক্ষ রেখায়
বিপাশা পৌঁছুতে আর কত দেরী?’
.
নিরঞ্জনের শান্ত উত্তর –
‘বিন্দুকে স্পর্শ করা না,
পরিধির নিয়ম হলো
বিন্দুর চারপাশটা
পরম মমতায় ঘিরে থাকা …’
8 thoughts on “নিরঞ্জনের না বলা কথা – ২”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
ধারাবাহিক এই লিখাটিতে নিরঞ্জন এবং বিপাশা চরিত্র দুটো কমন। পড়তে পড়তে মনে পড়ে গেলো ফেলে আসা দিন গুলোতে যখন পূর্ণেন্দু পত্রী’কে পড়তাম।
পূণের্দু পৈত্রী 'র কথোপকথনে দুইটি চরিত্র, নিরঞ্জনের না বলা কথায় তিন জন। ধন্যবাদ
দ্বিতীয় খণ্ডও পড়লাম। আমার কাছে বেশ লাগছে।
ধন্যবাদ রিয়া আপা, সাথে থাকুন ☺
ভাল লাগলো ভাই
ধন্যবাদ ভাই
না বলার কথাগুলো মাঝে ঘাসফড়িং উড় উড় করে কেমন হবে
সুন্দর লাগল কবি দা————-
ধন্যবাদ আলমগীর ভাই