স্কুলের শেষ ক্লাসটায় মনোযোগ ধরে রাখা,
সাইকেল চালানো শেখার সময় চাকার দিকে
না তাকানোর চেয়েও সব সময় কঠিন।
কোঁকড়া চুলের ঢেউয়ের মতোই
অনেকটা ছিল, আমাদের গ্রামের
আঁকাবাঁকা মেঠো পথ গুলো।
পণ্যের জীবন চক্রের ধাপের মতো
উত্থান-পূর্ণতা-পতনে সীমাবদ্ধ ছিল না
আমাদের কৈশরের দিন গুলি।
উচ্ছ্বাস উচ্ছলতায় কাটতো সময়,
চলতো বিপাশা নিরঞ্জনের চোখাচোখি।
বিজয়ায় প্রতীমা বিসর্জনের রেশ
তখনো রয়ে গেছে খাল পাড়ে,
দূর্গার ভেঙে যাওয়া কয়েকটা হাত
তখনো জলে ভাসছে এলোমেলো,
মন্ডপের ঢোল কাঁসার মৃদু শব্দ
আসছিল সেসময় থেমে থেমে।
নীরবতা ভেঙে জিজ্ঞেস করলাম-
“পরজন্মে তুই কি হতে চাস,? ”
নিষ্পলক চোখে নিরঞ্জনের শান্ত উত্তর,
“এ জীবনেই যদি বিপাশাকে না পাই,
পরজন্মের স্থুল চাওয়া পাওয়ায়
তাতে আর কী আসে, কী যায়!”
অনেক অনেক শুভেচ্ছা নিরঞ্জন এবং বিপাশা'র জন্য। আপনার জন্য ধন্যবাদ।
ভালবাসা রইলো দাদা…
কবিতার এই সিরিজটি ইতিমধ্যেই আমার ভীষণ প্রিয় হয়ে উঠেছে। ধন্যবাদ কবি দা।
শুভেচ্ছা রইলো দিদি…
ভাল লাগল কবিতাটি
ধন্যবাদ দাদা
পড়লাম।
ধন্যবাদ দাদা
কবিতার শুরু থেকে শুরু করতে হবে মনে হচ্ছে। আপাতদৃষ্টিতে যদিও প্রত্যেক ক্রমিককে পূর্ণ মনে হচ্ছে।
শুকরিয়া………
“এ জীবনেই যদি বিপাশাকে না পাই,
পরজন্মের স্থুল চাওয়া পাওয়ায়
তাতে আর কী আসে, কী যায়!”
***

