ধুলোর শহরে বাতাস আসে বেশী
পরিস্কার চোখগুলো অন্ধ হয়ে যায়
গ্লাস লাগানো কিছু চোখ আরও স্পষ্ট দেখে তখন
নগ্ন হয়ে দৌড়ানো ভীতু নারী, শিশুদের আহাজারি
আর অভাবগ্রস্থ ঘরে সামান্য সোনার চিকচিকে আলোর ঝলকানি
গ্লাস লাগানো চোখগুলোর নিজস্ব সম্পদ বলে বিবেচিত হয়
হাতের থাবায় সব যায় তাদের গ্রাসে!
একটা সময় ঝড় থেমে যায়
সুনসান নিরবতায় সবটুকু হারানো মানুষগুলো
বালি লাগা লাল চোখে জলহীন দুঃখে ডোবে
পাশে পড়ে থাকে বাসা হারানো
অসহায় কাক আর কবুতরগুলো
ধুলোর শহরে মায়া কমেনি, আইন শৃঙ্খলিত হয়নি
শুধু ঝড় আসে বলে এলোমেলো হয় সব
বিবৃতির কাগজের ঠোঙ্গা হাতে দৌড়ে বেড়ায়
ঝাল মুড়ি ওয়ালা, ফেরিওয়ালা আর কিছু বঞ্চিত মানুষ সকল..!
14 thoughts on “ধুলোর শহরে বঞ্চিতরা”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
চমৎকার লিখেছেন,,,
অনেক ভালো লাগলো,,
কৃতজ্ঞতা রইলো আপনার প্রতি অনেক ।
ধুলোর শহরে শুধু বঞ্চিতরাই নয়; উচ্চ-মধ্য বঞ্চিতরাও হারায় মি. সাঈদ চৌধুরী। ভালো লিখেছেন। শুভ সন্ধ্যা।
লেখা বাঁচিয়ে রাখতে এতটুকু উৎসাহই প্রয়োজন । কৃতজ্ঞতা প্রিয়
হৃদয় ছোঁয়া লেখা মনে হলো।
লেখকরাই লেখকদের বাঁচিয়ে রাখে । ধন্যবাদ ভাই
অভাবগ্রস্থ ঘরে সামান্য সোনার চিকচিকে আলোর ঝলকানি
গ্লাস লাগানো চোখগুলোর নিজস্ব সম্পদ বলে বিবেচিত হয়
হাতের থাবায় সব যায় তাদের গ্রাসে!
বরাবরই উৎসাহ দিয়ে আসছেন । ধন্যবাদ আপু । ভালো থাকুন সবসময় ।
বঞ্চিতরা আজন্ম দূর-দ্বীপবাসী ই রয়ে যায়।
ধন্যবাদ অনেক আপু । ভালো থাকুন সবসময়
চমৎকার লেখনী
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় আপনার মন্তব্যের জন্য ।
* খুব সুন্দর উপস্থাপন…
কৃতজ্ঞতা জানেবন প্রিয় ভাই আমার ।