এখনো নবজাতক শিশুর আর্তনাদ শুনে ঘুম ভাঙে আমার!
জননীর চিৎকার শুনে ঘুমের শহর বিধ্বস্ত হয়!
নিঃশব্দে ছিন্নভিন্ন হয় ঘাতকের বর্বরতায়!
এখনো দেখতে পাই চারিদিকে আগুন আর আগুন! পুড়ছে ঘরবাড়ি, জ্বলে জ্বলে কংকাল হচ্ছে মানুষ!
এখনো শুনতে পাই বিকট কক্ট্রেল বিষ্ফোরণে কতো অসহায় ভাই-বন নির্যাতন নিপীড়ন হচ্ছে!
শহরে, নগরে ক্ষুদ্র পল্লীতে পল্লীতে কোটি কোটি মৃতদেহ শকুনে খাচ্ছে!
হে আকাশ— তুমি কি শুনতে পাও অসহায়ত্বের চিৎকার?
নাকি তুমিও গম্ভীর হয়ে হানাহানি রক্তপাত দেখছো?
দেখো— জমিনে অসহায় মানুষের অশ্রু মুছে দেবার কেউ নেই!
কেবলি ওরা মানুষ হয়ে মানুষের অশ্রু দেখে হাসে, ঠাট্টা বিদ্রূপ করে!
ওদের কি মানবতা নেই?
কোথায় আজ সেই তেজীয়ান বলিয়ান সোনার ছেলেরা?
যারা মানবতার জয় হোক, মানবতার জয় হোক বলে বলে স্লোগান তুলেছিল,
কোথায়, কোথায় সেই বীরপুরুষ?
কোথায় আজ সেই সিংহের বাচ্চারা?
কোথায় আজ রাজপথের সেই দর্শকবৃন্দ?
যারা বক্তৃতার মঞ্চে মানবতার কথা বলে মুখে তুলেছিল ফ্যানা,
যারা মানবতার স্লোগানে রাজপথ করেছিলো ভারি,
যারা কবিতা গল্পের মাঝে মানবতার লিখনীর ঝড় তুলেছিল, সমাজ ও দেশের কণ্যানে,
কণ্ঠে কণ্ঠে তুলেছিল মানবতার জয়ধ্বনি,
কোথায় আজ সেই যোদ্ধারা? কোথায়?
কেনো আজ মানবতা কেবলি মানিব্যাগ বন্দি?
কেনো আজ রাজপথে প্লাবিত রক্তের বন্যা কেউ দেখেনা?
মানবতা কি আজ শুধুই মুখের স্লোগান?
‘মানবতা কি আজ শুধুই মুখের স্লোগান?’
মানবতার হোক পুণরুত্থান।
শুভেচ্ছা সেই সাথে শুভ রাত্রি কবি।
আপনার সাথে শুর মিলিয়ে আমিও বলি মানবতার হোক পুণরুত্থান।
শুভেচ্ছা প্রিয় কবি ভাই।
পড়লাম, ভালো লেগেছে ধন্যবাদ। বিষ্ফোরণ, নির্যাতন এবং বন্দি বানান ঠিক নেই। আশা করি কিছু মনে করবেন না।
না আমি ককিছুই মনে করিনি,
এভাবে কেউ বানান ঠিক করে দিলে আমি সত্যিই অনেক অনেক খুশি হই, কারণ আমি এভাবেই শিখি, এখনো শিখতেছি।
অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।
সমাজের অসঙ্গতি গুলোন বেশ আত্মবিশ্বাস নিয়ে লিখেছেন কবি। সহমত।
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।
শুভেচ্ছা নিবেন প্রিয় মুরুব্বী।
** ভাষা শহিদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা…
শুভেচ্ছা নিবেন প্রিয়।
ধন্যবাদ
শুভেচ্ছা নিন কবি।
শুভেচ্ছা।