রফিকের বউটা বেশ নাটুসনুটুস
দেখতেও চমৎকার,
পড়নে তাহার চকচকে শাড়ি
দেখা যায় এপারওপার ।
ঈদ আনন্দে সেঁঝেগুঝে দুজন মিলে
যায় হাত ধরে,
বউয়ের সৌন্দর্য দেখিয়ে সবাইকে
ধন্য মনে করে।
বউটা ও বেশ আধুনিক, ডিজিটাল
ঘোমটা নেই মাথায়,
এমন সুন্দর শাড়ি পড়েছে সে
পাহাড় পরবত দেখা যায়।
এসব দেখে পাড়ার লোকে বলে
যাচ্ছেরে এক ডানাকাটা পরী,
যুবকগুলো একটা আরেকটা”কে বলে
চল যাই চল যাই ধরী।
অতঃপর ইভটিজিঙের হলো শিকার
বেপর্দার কারণে,
বউয়ের রূপ দেখাতে রফিক বাবু হলো কাবু
অশ্লীল চলনবলনের ধরনে।
ইভটিজিং বিষয়টি এখন সামাজিকভাবে অন্যতম ব্যাধি হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা কেবল দোষারোপ করতেই শিখেছি; নিজেদের বেশভূষা নিয়ে সচেতনতা হারাচ্ছি। এটা ঠিক নয়।
পারিবারিকভাবে আমরা যারা বাবা মা; তাদের মধ্যে আরও সতর্কতা বাড়াতে হবে।
____ ঈদ মোবারক মি. মোঃ সাহারাজ হোসেন। শুভ সকাল।
ঠিক তাই প্রিয় মুরুব্বী ভাই।
সব বাবা মা’কে সচেতন হতে হবে,
আর আমাদের সকাল মা বোনদের পর্দানশীন হতেই হবে।
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ঈদের শুভেচ্ছা নিবেন।
বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন কবিতায়। শুভ কামনা জানাই।
জাজাকাল্লাহ।
শুভেচ্ছা নিবেন।