না আসার পংক্তিমালা
যাদের আসার কথা ছিল,
কিভাবে সব বিস্মৃতির তলায়
একে একে রেখে দিল
শেষ স্মরণ চিহ্ন সকল।
সমস্ত দরজা খুলে রেখেও
সিদ্ধ ও নিষিদ্ধ ঘণ্টাধ্বনি
একটানা অক্লান্ত বাজিয়েও
কেউই এলোনা শরৎ সন্ধ্যায়।
দুহাতের তালুর কেন্দ্রে
দুটুকরো বিষকণা ঝকমক,
পারিজাত আর হেমলক
একই সারিতে জ্বলজ্বল করে।
সিক্ততার সৌন্দর্যের ক্ষণস্থায়ী
ভালোলাগায় চুপটি বাস,
অরন্যকন্দর থরথর কেঁপে
ক্ষিপ্রতায় আসে ভয় ও অবিশ্বাস।
মারা যাওয়ার আগে শেষ
খাবি খায় অনন্ত রোদ্দুর,
বন্ধুর সম্পর্ক গ্রাফে তিলতিল
মৃত্যু পরোয়ানা কালো ছোপ ফেলে।
এরপরেও রাত নামবে গম্ভীরা
গানের সুতীক্ষ্ণ আশ্লেষে,
শুধু ঘর ফাঁকা থেকে যাবে
বাসজন আসবে না কেউই।
ব্লগে লিখা আছে বাট উপস্থিতি নেই তেমন লিখায় শুধুই প্রসংশা। সুন্দর।
সুন্দর !