মেমসাহেবা ৩৭
এক সিগারেট দূরত্বে এপাড়া ওপাড়া পুজো প্যান্ডেলে
প্যান্ডোরা বক্সের প্যারোডি চাখতে চাখতে
আর রাগ কোরোনা প্লিজ অজস্র সুন্দর মেয়েদের
দেখতে দেখতে…
এই জানো, তোমাকে সেদিন বিওওটিফুল লাগছিল!
চিকেন এগরোলের শেষ মাথার কাগজ
আর কি জানি ছাতামাথা সসের বিন্দু
আঙুলের ডগা থেকে চেটে নিতে নিতে
সেদিন রিক্সায় তোমার পাশে বসার উত্তুঙ্গ সময়
কানের পাশে, মাথার চুলে শনশন শনশন …
জুলপির কাছে অনেকগুলো চুলেই রূপো গলানো
ছোঁয়া নিয়ে ঘোরাফেরা শৈশব থেকে
বিকেলের ছায়া আবছায়ায় টুপটাপ শুকনো
পাতা মাড়িয়ে হেঁটে চলে উদাসীনতায়,
দড়ির গন্ডি টপকানো আর তো কয়েকদিন
বা মাস কিম্বা বছর!
এই জানো তোমার ঝাঁকড়া ঝলমলে চুলে
কাল ভোররাতে নাক ডুবিয়ে স্বপ্নে আদর আর
ঝগড়ার মূহুর্তগুলো
ঝাঁপিয়ে পড়েছিল অচানক!
আজ তো শহরতলির নিতান্ত সাধারণ
কিন্তু আন্তরিক পুজো প্যান্ডেলে
দুর্গা মূর্তির পাশেই তোমাকে দেখলাম স্পষ্ট,
এই জানো, তখন, হ্যাঁ তখনই জানি
ইউ আর দ্য বেস্ট!
এই জানো তোমার ঝাঁকড়া ঝলমলে চুলে
কাল ভোররাতে নাক ডুবিয়ে স্বপ্নে আদর আর
=====বাহ দারুন লাগল কবি,,,,,,,,হেমন্ত ভালোবাসা।
ধন্যবাদ প্রিয় কবি মান্নান ভাই।
'বিকেলের ছায়া আবছায়ায় টুপটাপ শুকনো
পাতা মাড়িয়ে হেঁটে চলে উদাসীনতায়,
দড়ির গন্ডি টপকানো আর তো কয়েকদিন
বা মাস কিম্বা বছর!' ___ মেমসাহেবার প্রতি অফুরান শুভেচ্ছা।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ভাই। শুভেচ্ছা জেনো।
মেম সাহেব, you are the best! কি ব্যাপার কবি সাহেব, মনে দেখি ফাগুন এসেছে!
পুরোপুরি ফাগুন খালিদ ভাই। সময় সব সময় একরকম যায় !!
তার পর ছাড়লাম একটা দীর্ঘশ্বাস। এবং কিছুক্ষন নীরব থাকার পর ধন্যবাদ জানালাম প্রিয় চক্রবর্তী দা কে এমন সুন্দর কাব্য উপহার দেবার জন্য।
এই তো মনের মতো মন্তব্য।
অনেক ধন্যবাদ নূর ইমাম শেখ বাবু ভাই। 
আমার জীবনে ঘটে যাওয়া এক ঘটনার বহিঃপ্রকাশ দাদা। আপনার লেখা কবিতা পড়ে মনে পড়ে গেল। লিখেছিলাম ব্লগ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমে।
তাই নাকি। অনেক শুভেচ্ছা নিতাই দা।
আঙুলের ডগা থেকে চেটে নিতে নিতে
সেদিন রিক্সায় তোমার পাশে বসার উত্তুঙ্গ সময়
কানের পাশে, মাথার চুলে শনশন শনশন … ————- আহ মেমসাহেবা