দিবস এলেই বাবার ছবি
দিবস এলেই প্রেমে
দিন পেরোলেই বন্দী বাবা
ঝুল ও ধুলোর ফ্রেমে।
স্নেহ জানি নিম্নগামী
জেনেও মানুষ অন্ধ
এক চিলতে ভালোবাসা
তার দরজাও বন্ধ!
দিবসে সব্বাই ‘বাবা’ তে ব্যস্ত
বাবা আজ থাক ছবিতে
কাল থেকে ফের জীবন ত্র্যস্ত
বাপ্ অস্তের রবি তে।
বাবা দরকার নিজের পায়ে
না দাঁড়ানো আঁধিছায়
স্নেহ চলে জল, জল ছলছল
নিম্নগামী ব্যাধি বায়।
কৈশোরে বাবা রোজগেরে ছিল
সমর্থ হাতে দিত শ্রম
যৌবনে বাপ্ অসমর্থ
ঠিকানা শস্তা বৃদ্ধাশ্রম।
পৃথিবীর সব বাবারা তো জানে
সন্তান হৃদপিণ্ড
আসলে জানে না কিছু সন্তান
মুখ মুখোশের ভণ্ড।
___________________
© Soumitra Chakraborty
পৃথিবীর সব বাবারা তো জানে, সন্তান হৃদপিণ্ড
আসলে জানে না কিছু সন্তান, মুখ মুখোশের ভণ্ড।
ভালোবাসা প্রিয় ভাই। ভালো থেকো অনন্ত কাল।
পারফেক্ট কথা কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী।
খুশি হলাম কবি সুমন আহমেদ ভাই। ভালোবাসা।
অনবদ্য কবিতা,,,
ভালোবাসা কবি পথিক সুজন ভাই।
১০০% একমত। আমি এইসব দিবস টিবিস সহ্যই করতে পারিনা দাদা। প্রেম বা দেশপ্রেম থাকে মনের গভীরে। এই যে বাবা দিবস, ভালোবাসা দিবস, স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা কপালে বেঁধে ভণ্ডামি আর পতাকার অবমাননা। এসব দেখে খুব কষ্ট পাই, ক্রোধান্বিত হই, নিজেকে খুব অসহায়ও লাগে এদের মিছিল দেখে।
তবে কিছু বাবা কিন্তু কর্মফলও ভোগ করে। সম্প্রতি যে খবরগুলো আসে খেয়াল করবেন। রাতে অনেক কথা হবে দাদা

আপনার উপস্থিতিতে আনন্দিত হলাম ভাইজান। ভালোবাসা নিন।
ঠিক বলেছেন সৌমিত্র ভাই। সবখানেই যেন মুখ মুখোশের ভণ্ডামী।
ধন্যবাদ আবু সাঈদ আহমেদ ভাই। ভালোবাসা।
সত্য কথা। শুভেচ্ছা কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী।
ধন্যবাদ কবিবোন শাকিলা তুবা।
বাস্তবতা প্রকাশ হয়েছে শ্রদ্ধেয় প্রিয় কবি দাদা। বাবা দিবস এলেই আমরা সবাই শুধু বাবার ছবি নিয়েই মায়াকান্না করে থাকি। পৃথিবীর সব বাবাদের শ্রদ্ধা জানাই। প্রকৃতার্থে নিজের বাবা-মা রয়েছে বৃদ্ধাশ্রমে। অথচ দিবসে হয়ে উঠি বাবাপ্রেমী!
বাবার ছবি নিয়েই মায়াকান্না তিক্ত একটি ব্যাপার। বৃদ্ধাশ্রমকেও ঘৃণা করি নিতাই দা। আপনার মূল্যবান মন্তব্য এবং সমর্থন আমার লেখার পাথেয় হয়ে রইলো। ধন্যবাদ।