একটা সময় পর্যন্ত ঘড়ির কাঁটায় তুরতুর হাঁটাচলা। কোন এক অপরিচিত ভীড় ভাড়াক্কায় অপেক্ষার টিকটক টিকটক। ট্যাক্সির উইন্ডস্ক্রিন ঝাপসা হয়ে যায় নাগাড় আকাশ কান্নায়। অথচ তখন বিষাদের আবহ জরুরী ছিল না।
ইঁট রঙ গলি বেয়ে তরতর … ওমনি আকাশ চোখ মুছে একগাল হেসে… ‘এসো হে জ্বেলে দিয়ে যাও প্রদীপখানি …’। লম্বা কালো অ্যাসফল্টের রাস্তা বেয়ে অচেনা এক ব্রিজের মাথায় পতপত পতপত পতাকা উড়িয়ে কোন দূর এক মন্দিরের দরজায় ঢং ঢং ঢং চার্চের ঘন্টা বেজে ওঠে। অবাক, ভীষণ অবাক করা শরৎ হেমন্তের সন্ধিক্ষণ পার্স থেকে ভেজা ন্যাপকিন বার করে যত্নে মুখ গাল ঠোঁট মুছিয়ে হাসে।
পঞ্চমুন্ডির আসনে খিলখিল হেসে ওঠে খিল্লিবাজ শকুন্তলার আত্মা। নেচার তার দুশো পঞ্চাশ এমএম জুম লেন্সে তুলে নেয় সদ্য পট বিবর্তনের গল্প। সানগ্লাসে রিফ্লেট হয় আগামী ঘৃণার নীল শার্ট প্রতিচ্ছবি। এখানেই শুরু হয়ে যায় পম্পেই নগরীর ধ্বংসের কাউন্টডাউন।
যাপিত জীবনের গল্প। অভিনন্দন কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী।
এক বুক ভালোবাসা প্রিয় ভাই।
‘এসো হে জ্বেলে দিয়ে যাও প্রদীপখানি …’।
* অসাধারণ, প্রিয় কবি দাদা….
ভালোবাসাময় ভালোবাসা কবি হুসাইন ভাই।
অনন্য সাধারণ গদ্য লিখা। অভিনন্দন কবি সৌমিত্র দা।
ভালোবাসা কবি বোন সাজিয়া আফরিন।
পরম মুগ্ধতা কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী।
ভালোবাসা কবি সুমন ভাই।
বেশ হয়েছে, নতুনত্বে সমৃদ্ধ লেখা
ধন্যবাদ কবি শ্রদ্ধেয়া।