মধ্যবয়স্ক নীরবতা
মানুষ-পৌঢ় পাখি, মরে গেলে ওড়ে। পর্বত ছুঁয়ে
ঢালি বকের মফস্বল শহরের সন্ধ্যা সেলাই করা
মাঝরাত, বাদুড় ওড়া ঋতু শৈশব সফেদা পাকা
বর্ণিলে, শ্রেণী ঘ্রাণ পাহাড়-ধূপগন্ধের কাছাকাছি।
এভাবে ছাড়িয়ে যায় স্নেহ স্তনশূন্য, ভূমি বৃক্ষের
বারান্দা করিৎকর্মার আলো অপরূপ-জাগ্রত খেত
একদিন পৌঁছতে পৌছতে ছুটে আসে অসুর
শুঁকনো দিনের তরবারি কিরণ, মহাপ্রলয়ে-
অদৃশ্য অশ্রুবন, ঝড়-বৃষ্টি একচোখে তাঁর সমাপ্তি
অন্যচোখে ড্রাগন ফলের মতো রঙ, বিস্ময়কর-
ভুলবশতঃ বিদীর্ণকাল সে দূষিত রোদ-সুন্দরীতমার
মিথ্যে যুগল ছবি; হাড়ের গায়ে কাটা ক্ষত রঙ
মধ্যবয়স্ক নীরবতা; মানুষ-মরে গেলে একা ওড়ে!
সা্ইলেন্ট কমপ্লিমেন্ট কবি সুলতান ভাই।
প্রীতিময় শুভেচ্ছা দাদা
কবিতায় পাঞ্চ লাইন, যেটাকে বলা যেতে পারে উপমা, আপনার কবিতায় সর্বদাই পাই।
অসংখ্য ধন্যবাদ দিভাই
ভূমি বৃক্ষের বারান্দায় করিৎকর্মার আলো। অনন্য।
শুভেচ্ছা এবং অবিরাম স্যালুট স্যার
বাহ ! কবিতার নামটাই একটা আস্ত কবিতা– 'মধ্যবয়স্ক নীরবতা'
চমৎকার
ধন্যবাদ প্রিয় কবিদা