পাঁজর নিচে, বৃক্ষপাতার জঙ্ঘাস্থি নগরে
একটা ক্ষতস্থান ভরে মেলতে দেখা যায়
বর্ষার ভেতরে হরফ গাথার শব্দ
খুরধ্বণি পা’য় ছুটে বেড়ায়
ভাড়াটে হাওয়া, ঘন নিঃশ্বাস ও নেবুলাইজার।
7 thoughts on “হরফ গাথার শব্দ”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
পাঁজর নিচে, বৃক্ষপাতার জঙ্ঘাস্থি নগরে
একটা ক্ষতস্থান ভরে মেলতে দেখা যায়
বর্ষার ভেতরে হরফ গাথার শব্দ
খুরধ্বণি পা’য় ছুটে বেড়ায়
ভাড়াটে হাওয়া, ঘন নিঃশ্বাস ও নেবুলাইজার।
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
অল্পকথায় চমৎকার কবি দা
সংক্ষিপ্তে অনেক সুন্দর। অভিনন্দন কবি টিপু সুলতান।
মনোমুগ্ধকর লেখনী l
পাঁচ লাইনের কবিতাটি বেশ কয়েকবার পড়লাম। জানি না কি বুঝেছি! শেষ পর্যন্ত যা বুঝেছি তা বলতে শরম লাগছে। জানি বলবেন, শিল্প বুঝার জিনিস নয়। উপলব্ধির ব্যাপার। এ কথার উপর কথা নাই।
আমি যা বুঝেছি, মনে হয়েছে অসাধারণ উপমার অপূর্ব চিত্রকল্প।
পাঁজর নিচে,
ক্ষতস্থান ভরে
হরফ গাথার শব্দ
খুরধ্বণি
ঘন নিঃশ্বাস ও নেবুলাইজার
শব্দগুলি নারীগণের কামক্রীড়ার একটা চিত্র বর্ননা করেছে বলে মনে হয়েছে আমার কাছে। আপনি কি বুঝাতে চেয়েছেন জানতে চাইছি না। আমি যা বুঝেছি তার আনন্দে বিমোহিত হয়ে থাকতে চাই কিছুটা কাল।
আপনি নর-নারীর কামক্রীড়া বুঝেছেন। আমি বুঝলাম কবিতা সৃষ্টির উপমা।
এবার বুঝেন আপনি কবি না আমি?
আমিও শ্রদ্ধেয় কবি দাদা "ফকির আব্দুল মালেক" দাদার সাথে একমত পোষণ করছি।
তবে হ্যাঁ, চার লাইনে অনেক সুন্দর একটা লেখা পড়লাম।