আর লজ্জার চিকন নাভি থেকে এক
কমলাকাতর রং ঝরছিল এমন বিবস্ত্র
প্রীত ভেবে বনের কুয়াশা মোমের মতো
আজো এই দিন বসে আছে। ভোর চক্র-
তারপর আলো এল; সন্ধের দিকে –
সকল বেগানা দুপুর ভেঙ্গে একটা
পাহাড়ি ঘোড়ার শব্দ ভেসে আসছে
শাদা খরগোশের পায়ে নগরস্বভাব
আর অনাবাদী ধূলির গুল্মলতায়
পৃথিবীর জ্যোৎস্না ছড়ায়ে যাচ্ছে
দারুণ স্বভাবে ঘাস ও ইঁদুরের ছুট দেখে
ঋতুবতীর জটিল উৎস মনে পড়ল
এখানে পুলিশফাঁড়ি ডিঙ্গোয়ে যেন
যে যার হাড়ে জামা পরায়ে রাখছে
সবুজ রং, সবুজ রং-আর শিমুল ফুল!
অসাধারণ অনুভূতি চমৎকার প্রকাশ
পরিপাটি কবিতার স্বরূপ।
সুন্দর কাব্যিক নিবেদন।
অতিশয় মুগ্ধতা ও শুভ কামনা রইল পাতায়।