জ্যোৎস্নায়-গ্রহ লাগা শেষ হলে,আমরা আবার
চোখের কোণে একটা শীত এনে গাঢ় সিদ্ধান্ত
নেব। চুমু শাসনে রেখে বরফ হতে থাকবে
সেইসব ঠোঁট থেকে বেরোয়ে পড়া স্থাপত্য
– কথাগুলো; তারপর মনে পড়ে যাবে-প্রস্তুতি।
রক্তের ভেতরে ভ্রমণগুলোর শাদা খরগোশ-
পাহাড়ের মতো শরীর ডিঙয়ে, দূরের নরম
পাকাধানের সম্ভবতা এনে পুরাতন উঠানে
বিদগ্ধ বালক, বিদগ্ধ বালিকার সন্নিকটে প্রেম,
সাম্রাজ্যযুক্ত উজ্জ্বল খুশিগুলো অপেক্ষা যেন
দারুণ অহংকারে! হাঁপানো নিঃশ্বাসে হয়তো
অধিক নীরবতার পরিচিতি ছাপিয়ে গান হবে
গুটি রেশমের রূপসী কাপড়ে, অসীম কল্পনায়-
ভেবো, বাদাম ঘাসে শিশির জমতে শুরু করেছে!
উজ্জ্বল খুশিগুলো অপেক্ষা যেন
দারুণ অহংকারে! হাঁপানো নিঃশ্বাসে হয়তো
অধিক নীরবতার পরিচিতি ছাপিয়ে গান হবে …
ভালো লাগলো! কবির জন্য শুভকামনা।