অসময়ে বেজে ওঠে ভুলের বাদ্য
সোনার পেয়ালা তোমাদের থাক আমি বরং হেঁটে যাবো কাদামাখা পথে। যেতে যেতে পথে কিছু মেখে নেবো ধূলো। পলেস্তরার মতো খসে পড়ে জীবনের বোধ; আরো বেশি হয়ে ওঠে আগ্রাসী সময়ের সাথে জুড়ে দিয়ে দর কষাকষি! বৃষ্টির জল জমে বুকের ভেতর তৈরি হলো যে জলাশয় সেখানে হাঁসেদের মতো জলকেলি করে মন উদ্ভ্রান্ত সময়ে! আমি তবু ভুলে যাই এইসব নাগরিক কোলাহল, বর্ষা বিকেলে প্রেমিকার চোখে নেমে আসা উদাস ভঙ্গিমা। পাললিক মন হতে মুছে যায় পলি; দেখি মন মুহূর্তেই বদলে গেছে, যেন পাথরে লিপিবদ্ধ করে রেখে আসা হতাশার জাদুঘরে। তবু এইসব তুলে রেখে সময়ের তাকে, ফিরে যাই বহুদিন বহুকাল আগে কোন এক বৃষ্টির দিনে ফুলে ওঠা বর্ষার হাঁটু জলে ভাসিয়ে কলার নাও কলমির বৈঠা হাতে ‘হেইয়ো’ ডাক তুলে। ফিরে যাই, ছিপ ফেলে তুলে আনা গুলসা, পুঁটি ভরা খালই হাতে পুরনো সময়ে!
দ্বিতীয় এবং শেষ পর্ব।
দূর্দান্ত গদ্য কবিতায় ভালোবাসা কবি সুমন আহমেদ ভাই।
ভালোবাসা বরণ করে নিণাম কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী।
ফিরে যাই, ছিপ ফেলে তুলে আনা গুলসা, পুঁটি ভরা খালই হাতে পুরনো সময়ে! অসাধারণ নস্টালজিক লিখায় অভিনন্দন মি. সুমন আহমেদ। গুড জব।
ধন্যবাদ স্যার।
ভীষণ ভালো লিখেছেন সুমন ভাই।
ধন্যবাদ কবি শাকিলা তুবা আপা।
অভাবনীয় এবং সুন্দর লেখা সুমন আহমেদ দা। আপনাকে শুভকামনা।
আপনাকেও শুভকামনা কবি রিয়া রিয়া।
পড়ে মন ভরে গেলো। অসাধারণ লিখা। ভিতর স্পর্শ করলো।
সম্মানিত হলাম মিড ডে ডেজারট ভাই।
চমৎকার কবি দা
ধন্যবাদ কবি আলমগীর সরকার ভাই।
আপনার লেখা পড়ে সত্যি মুগ্ধ হয়ে গেলাম, শ্রদ্ধেয় কবি দাদা। শুভকামনা সারাক্ষণ।
শুভেচ্ছা কবি নিতাই বাবু।