মনোবিজ্ঞানের ভাষায়, ঘুম হল জৈবিক চাহিদার একটি। ঘুম মানুষের শরীরে গতিশীলতা দান করে। একটি ঘুম পারে শরীরের সমস্ত ক্লান্তি ঝেড়ে ফেলে নতুন উদ্যমে এগিয়ে নিয়ে যেতে। ডাক্তারদের মতে, একজন মানুষের জন্য দৈনিক ৬ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুম জরুরি। যদি কেউ ৬ থেকে ৮ ঘন্টার ঘুমায় তা যেমন একটি সমস্যা আবার ৫ ঘন্টার কম ঘুমানোও আরেকটা সমস্যা।
ঘুম না আসার কারণ
০ ঘুমের জন্য অনেকে চিন্তা করেন, ঘুম আসবে কিনা? এরকম চিন্তার কারণে ঘুম আসতে দেরি হয়।
০ মানসিক দুশ্চিন্তার কারণে ঘুম আসতে দেরি হতে পারে। বিষণ্নতা, উদ্বেগ ইত্যাদি মানসিক অস্থিরতার কারণে ঠিকমতো ঘুম হয় না।
০ শারীরিক কোনো অসুস্থতা থাকলে ঘুম আসতে চায় না।
০ বয়স বাড়ার সাথে সাথে ঘুম কমে যায়।
০ উত্তেজিত কোন কিছু যেমন-চলচ্চিত্র বা কোন ঘটনা যাতে মস্তিস্কে আলোড়িত হয়, এমন কোন কথা বললে বা কাজ করলে ঘুম আসতে দেরি হয়।
সমাধান
০ বিছানাকে কেবল ঘুমের জন্য ব্যবহার করুন। ঘুম আসলে তখনই বিছানায় যান।
০ মানসিক সমস্যা থাকলে সমাধানের চেষ্টা করুন। বেশিদিন হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
০ ঘুম না এলে শ্বাস-প্রশ্বাসের কিছু ব্যায়াম করতে পারে।
০ শক্ত টাইপের কোন বই পড়তে চেষ্টা করুন। দেখবেন ঘুম আসবে।
০ স্লো মিউজিক শুনতে পারেন।
০ ভাল করে হাত মুখ ধুয়ে পরিপাটি হয়ে বিছানায় আসুন।
ঘুম না আসার কারণ এবং তার সমাধান শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ দিদি।
দারুণ পরামর্শ বোন।
একজন মানুষের জন্য দৈনিক ৬ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুম জরুরি। যদি কেউ ৬ থেকে ৮ ঘন্টার ঘুমায় তা যেমন একটি সমস্যা আবার ৫ ঘন্টার কম ঘুমানোও আরেকটা সমস্যা।
উফফ এই এক সমস্যা । ঘুম আসেনা ।
পাপড়ি কেন বোঝে না—
তাই ঘুম চোখে আসে না।
আজম খানের এই গানটা মনে পড়লো।
আপনার পোষ্টগুলো বেশ উপকারী মানতেই হবে। অন্তত কবিতার মত বাকোয়াস নয়।