যা কিছুতেই হাত রাখছি কেমন তেলতেলে লাগে
চর্বি ঠেকছে হাতে
দ্রোহের পাতা পুড়ছে গাছ শরীরের
আজো তত সাহসী হতে পারিনি
নাম ভাঁড়িয়ে লিখে যাচ্ছি আঁশটে কবিতা।
অন্তরের একটু নীচেই উঠছে কালো কালো গোটা
ইতস্ততঃ ক’টা ব্রণ যেন
আমি তো নাবিক নই যে কোন একদিন
ঘর ছেড়ে নেমে যাব জলে
রিকশার হুড নামিয়ে দেবার মত অপরাধও করিনি কখনো
আমার কেবল এক সমুদ্র তৃষ্ণা
সাপের ডিমে ঘুমোবার বাসনা
শাসনের ভঙ্গিতে কেউ কথা বললেই
ঠোঁটে ফোটে বিশ্বজয়ের হাসি।
আমি জেনে গেছি জীবন কি দারুন লোভী
দারিয়ুসের চেয়েও বেশী খাজনা পিয়াসী
তবু তো সে যুগে ভারতবর্ষের মাটি জুড়ে ছিল সোনা
এখন কাঁকর আটকে থাকে দাঁতের ফাঁকে
এদেশে আর সোনা নেই শুধু আছে খাজনার ভয়
তবু সব স্বাধীন, সবাই স্বাধীন
আমিই কেবল রয়ে গেছি ক্রীতদাস
দু’হাত কচলালেই ক্রমাগত তেল ঝরে।
আপনার কবিতার শব্দ শৈলি রীতিমত ঈর্ষা করার মতো। অসাধারণ।
মন্তব্যে খুশি হলাম কবি সুমন আহমেদ ভাই।
ভিন্ন ভিন্ন মাত্রায় আপনার লিখনের প্রতি আমার এবং আমাদের সম্মান বরাবরই উজ্জ্বল। বহুধা ধারায় আপনার অনন্য প্রকাশনা একটি ব্লগের জন্য গৌরবের। অভিনন্দন বন্ধু।
ধন্যবাদ বন্ধু আজাদ কাশ্মীর জামান ভাই।
ভীষণ ভালো লাগা জানালাম কবি বোন শাকিলা তুবা। বাহ্।
ধন্যবাদ কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী।
আঁশটে নয় অসাধারণ কবিতা উপহার দিয়েছেন কবি দি।
ধন্যবাদ কবি রিয়া রিয়া।
উমমম আরেকটি খাসা লেখা! শুভেচ্ছা রইলো।
ধন্যবাদ কবি অর্ক রায়হান।
অসাধারণ আপনার কবিতা
ধন্যবাদ।
দু'হাত কচলালেই ক্রমাগত তেল ঝরে।
কি অসাধারণ শেষের লাইনটা।সব মিলিয়ে অসাধারণ একটি কবিতা কবি আপা। শুভ কামনা।
ধন্যবাদ রানু আপা।
নাম ভাঁড়িয়ে লিখে যাচ্ছি আঁশটে কবিতা
কিন্তু কবিতা আঁশটে হয়নি, চমৎকার হয়েছে।
ধন্যবাদ আনু আনোয়ার ভাই।