আমাদের বাসার পেছনে
উঁচু রেলিংটার পর পৃথিবীর শেষ
সামনে অবারিত সুষম মাঠ
তারপরেই নয়তলা উঁচু অট্টালিকা।
অট্টালিকার উপর বসে থাকা পাখি
পিঁপড়ার সমান লাগে দেখতে
পাখি তাকিয়ে থাকে
নিকট আত্মীয় একতলা ক্যাফের দিকে
যার আলোক কণিকা সে দেখে না
তবে গান শোনে, বিজাতীয় ভাষার গান
পেয়ারা বাগান ছাড়িয়ে ঠুমরী, টপ্পাগুলো
ঝটপট উড়ে যায় অতীত সরোবরে
যে মুদ্রার সোপান বেয়ে উঠে গেছে সারি সারি বিল্ডিং,
স্বর্ণলতিকা পেঁচিয়ে আছে
পৃথিবী নামক গাছের শরীর।
আমি শুঁকি মেঘের কণ্ঠহার
বাতাসে বৃষ্টির গন্ধ
অঝোর বৃষ্টি ভাসিয়ে নেয় পেছনের রক্তাম্বরা রেলিং
বৃষ্টি শেষে আমরা লেজঝোলা পাখি দেখতে বেরোই।
বৃষ্টি শেষে আমরা লেজঝোলা পাখি দেখতে বেরোই।
ভীষণ ভালো লাগলো বৃষ্টি ভেজা কবিতা !
ধন্যবাদ আনিসুর রহমান ভাই।
শুদ্ধ এবং সুন্দর কবিতা। বরাবরের মতো।
শুভেচ্ছা আজাদ ভাই।
অনেক ভালো একটা কবিতা পড়লাম। ধন্যবাদ
ধন্যবাদ কবি।
অনেক সুন্দর একটা কবিতা পড়লাম, শ্রদ্ধেয় কবি দিদি। শুভেচ্ছা সহ শুভকামনা থাকলো।
আপনিও ভালো থাকবেন কবি নিতাই বাবু।
ছোটকালে লেজ ঝোলা পাখি র ছড়া পড়ে ছিলাম
আয় পাখি লেজ ঝোলা খোকন নিয়ে কর খেলা.
শুভকামনা
ধন্যবাদ আপা।
* একটা সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন কবিতার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ….


পাঠ করার জন্য ধন্যবাদ কবি ভাই।
সুন্দর উপস্থাপনা। কবিতাপাঠে মুগ্ধ হলাম।
শুভেচ্ছা রইলো প্রিয়কবির জন্য। জয়গুরু!
ধন্যবাদ কবি দা।
অট্টালিকার চাপে আমরাই এখন পিঁপড়ের মতো চ্যাপ্টা । আমার এবারের প্রকাশিতব্য বইয়ে এ নিয়ে দুটো কবিতা আছে ওয়ালেও আছে। শুভকামনা।
শুভকামনা আপা।