যেদিকে তাকাই কেমন মুকুল ঝরে যায়
কে যে কারে পরায় চন্দনহার, দুঃখের বকুল!
এই আছি বেশ নিজ বেশে অবরুদ্ধ
ছয়শিক পরে বিষতরু অঙ্গন,
জোড়া ধুতির শ্যামল দ্রোনী পাড়।
এমনই এক দুঃখদিনে
কে বা কারে রেখেছিল পাশে, ডেকেছিল কাছে!
ঘুঘুঝরা এমন দুপুর যদিবা আসেনি আর
কিশোরীর জলডোবা দুইচক্ষু কতুহলে
কত মাঝি টেনে ভাসিয়েছে নোঙর
উঠে গেছে এসবই পুরাবৃত্ত পাতায়
পুরনো স্বাক্ষর শুধু ভুলে গেছি সব।
আগলে রেখেছে যক্ষ তার সামুরাই ইতিহাস
সম্পদের ভারে ভেসে যাচ্ছে একাকিনী কারকুন।
আগলে রেখেছে যক্ষ তার সামুরাই ইতিহাস
সম্পদের ভারে ভেসে যাচ্ছে একাকিনী কারকুন।
কারকুন – [বিশেষ্য পদ] সম্পত্তির তত্ত্বাবধায়ক। [ফার্সি]।
ধন্যবাদ বন্ধু আজাদ ভাই।
এমন সব অসাধারণ কবিতা গ্রন্থবন্দী হলে আপন করে নিতাম তুবা আপা।
ধন্যবাদ ভাই।
শুভেচ্ছা কবি শাকিলা তুবা আপা।
ধন্যবাদ আপা।
ভালোবাসা কবি বোন শাকিলা তুবা।
ধন্যবাদ সৌমিত্র দা।
* প্রিয় কবি, শুভ কামনা নিরন্তর….
ধন্যবাদ ভাই।
দারুণ দিদি ভাই।
ধন্যবাদ দিদি।
সুন্দর একটা কবিতা পড়তে পেরে ভালো লাগলো, শ্রদ্ধেয় কবি তুবা দিদি। শুভেচ্ছা জানবেন।
ধন্যবাদ দাদা।