দ্রুত সব কাজ গুছিয়ে নিচ্ছি। হিসেব-নিকেশ, দেনা-পাওনা, স্বপ্ন-স্বপ্নহীনতা– সব। টেনশন নিয়ে ডেটিংয়ে যাবার কোনো অর্থ হয়না।
জানালার বাইরে নীলাকাশ। কোথাও ফুটেছে কাশ। বাতাসে কাঁঠালচাঁপা ফুলের ঘ্রাণ। জানালার গ্রীলে দুটো চড়ুই। টেবিলে একফালি রোদ– রোদের রং এত মায়াবী! উত্তাপে এতো আনন্দ! সবকিছু ভীষণ অন্যরকম- সুন্দর, অনাবিল, খুব বেশী মায়াময়।
কাজে মন দেই। দেড় মাসের মধ্যে সব শেষ করতে হবে। নিশ্চিন্ত হবার মত শেপে নিয়ে আসতে হবে। তারপর ডেটিংয়ের প্রস্তুতি আরো দেড়মাস।
ঠিক তিনমাস পরের যে কোনো একদিন সে আসবে– জড়াবে ভালোবাসায়, বিভোর আলিঙ্গনে, প্রিয়তমা মৃত্যু আমার। অথবা আমিই যাবো তার কাছে।
কিছু কিছু কথা রাখতে হয়, কিছু কিছু প্রতিজ্ঞা ভাঙতে নেই।
‘টেনশন নিয়ে ডেটিংয়ে যাবার কোনো অর্থ হয়না।
কিছু কিছু কথা রাখতে হয়, কিছু কিছু প্রতিজ্ঞা ভাঙতে নেই।’
__ শুরু ভাগ আর লেজটা ধরে ফেললে পাঠক অণুগল্পের প্রকৃত স্বাদ পাবেন।
অভিনন্দন মি. আবু সাঈদ আহমেদ।
ধন্যবাদ মুরুব্বী আজাদ ভাই।
একদিন সে আসবে– জড়াবে ভালোবাসায়, বিভোর আলিঙ্গনে, প্রিয়তমা মৃত্যু আমার। অথবা আমিই যাবো তার কাছে…
গায়ে কাঁটা দিয়ে গেলেন সাঈদ ভাই।
আপনাকে সালাম
শুভেচ্ছা কবি দাউদ ভাই।
টেনশন থাক আর যাই থাক ডেটিং এ যে যেতেই হবে।
শুভেচ্ছা খালিদ ভাই।
ভালো লাগলো জীবনঘনিষ্ঠ অণুগল্প

ধন্যবাদ মামুন ভাই।
টেনশন নিয়ে ডেটিং এ যাবার অর্থ হয় না তা ঠিক আছে । কিন্তু প্রায় তিনমাস –
বড্ড বেশী দেরী নয় কি ?
হুম। পাঠের ধন্যবাদ কবি নাজমুন নাহার।
জ্বি সাইদ দা সুন্দর একটা ডেটং নিয়ে আবার পেলাম খুব ভাল লাগছে
অনেক অনেক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা নিবেন
ধন্যবাদ কবি আলমগীর ভাই।
কিছু কিছু কথা রাখতে হয়, কিছু কিছু প্রতিজ্ঞা ভাঙতে নেই। গ্রেট হরবোলা আবু সাঈদ ভাই।
ধন্যবাদ কবি সুমন ভাই।
অসাধারণ।
ধন্যবাদ সৌমিত্র চক্রবর্তী ভাই।
ডেটিং এ কাঁচা, অভিজ্ঞদের কাছে শিখতে চাই
আগে বয়স বাড়িয়ে নিন ভাইজান।