আবার এলো যে সন্ধ্যা
(সুন্দরী সিরিজের কবিতা)
সন্ধ্যা এলো নীড়ে ফেরা পাখির পাখনায় ভর করে
নীড় ছোট আকাশতো বড়- ভুলে গিয়ে, ইদুরের মতন
গর্তে ঢুকে যায়, অথচ ছিল তাদের ঘিরে
বিশালতা আর উদারতা, পিছুটান এমনি হৃদয় ক্ষরণ !
আমিও এইখানে বটগাছটার নিচে বসে থাকি সন্ধ্যায়
তখন কৃষাণ বাড়ি ফিরে নদীটির তীর দিয়ে হেটে
তখন আকাশ লাল, আমি আসি এখানে স্মৃতির ব্যাথায়
এইখানে সুন্দরী বসেছিল পাশে তারপর গিয়েছিল ছুটে।
বৃহৎ কাজ বড় দায়িত্ব সংসার সব ছেড়ে এইখানে এসে
পড়ন্ত বেলায় চোখ বুজলে সুন্দরী, চোখ খুললে নাই-
বসে থাকি মরুচিকায়! জানতে চাও কোন সুন্দরী সে?
আমাকে দিয়েছিল স্পর্ধা প্রথম সৃষ্টির বেহেশতেই।
তারপর পৃথ্বী সংসার হলো ছাড়খাড় রাজ্য জয় রাজ্য ক্ষয়
অসীম সাহস দুরন্ত আবেগ, পুড়ে ছাই হলো কত যে ট্রয়!
ভীষণ প্রিয় সিরিজের প্রতিটি লিখা।

সনেট এর বিশেষ একটি গতি রয়েছে। স্পষ্টত প্রমাণ পেলাম। গ্রেট।
স্যার সালাম জানবেন। বোধকরি ব্যস্ত ছিলেন আপনি। মিস করেছি।
ধন্যবাদ জনাব।
শুভ কামনা রইল।
স্মৃতিকাতরতা । ভালো লেগেছে । শুভকামনা জানবেন ।
বসে থাকি মরুচিকায়! কেন জানতে কি চাও? কোন সুন্দরী সে?
ও আমাকে দিয়েছিল স্পর্ধা ঈশ্বরের বিপরীতে বেহেশতেই।
সুন্দরী কি আবার মান অভিমান করবে নাকি?
সুন্দরীতো তাই একটু একটু ডর ভয় লাগে তাগো আবার মান বেশি কিনা তাই!
বসে থাকি মরুচিকায়! কেন জানতে কি চাও? কোন সুন্দরী সে?
ও আমাকে দিয়েছিল স্পর্ধা ঈশ্বরের বিপরীতে বেহেশতেই।
তারপর পৃথ্বী সংসার হলো ছাড়খাড় রাজ্য জয় রাজ্য ক্ষয়
অসীম সাহস দুরন্ত আবেগ, পুড়ে ছাই হলো কত যে ট্রয়!
শুছেচ্ছা রইল দাদা…ভালো থাকুন…
ধন্যবাদ।
বৃহৎ কাজ বড় দায়িত্ব সংসার সব ছেড়ে এইখানে এসে
পড়ন্ত বেলায় চোখ বুজলে দেখি সুন্দরী, চোখ খুললে নাই-
বসে থাকি মরুচিকায়! – আপনার এমন অবস্থা হলে, আমাদের কেমন হবে ভাবছি
এ পর্বের শুভেচ্ছা গ্রহন করুন।
ধন্যবাদ।
অসাধারণ লাগল দাদা
ধন্যবাদ দাদা।