এ কেমন ছাড়পত্র

-ওরা কেনো ইটভাটার মতো গাঁথতে চায়,
আবার যমুনা বাঙ্গালী নদীর মতো ভাঙ্গতেও চায়-
দু’য়ের মাঝে থাকে না মন -রেখো না স্বজন;
সভ্যতা প্রকৃতির প্রেমময় প্রজাপতি উড়াও ক্ষণ।

কবি অকবির পাল্লাভারি যেমন ঐ পাটমাপার ধরা-
ঝাল লাগে না ঝাল লাগেতে চাও মরা মরিচ ছাড়া!
সভ্যতার সোনালী দিবালায় কই দেখছি চরের মতো-
আর কানগলা ভাসা অথৈ অথৈ বন্যা জলের মতো;
এই বিভীষিকার ভূতজ্বালায়- বলো ! কেমন করে গাঁথবে-
কেমন করে ভাঙ্গবে -ভেলকিবাজির সংসার সংগ্রাম;

-যেখানে প্রয়োজন হয়ে পরেছে নাকি কবরের ছাড়পত্র !
সেখানে সাজাবে শঙ্খচিল, কানাবর্গীছা, ভুবনচিলের গোত্র-
তবেই হাসবে বুঝি সূর্য চাঁদতারা মধ্যরাতে নক্ষত্রের মন্ত্র।

আলমগীর সরকার লিটন সম্পর্কে

আলমগীর সরকার লিটন। লেখকের প্রথম কবিতা প্রকাশ হয় ‘দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ‘ভিজে যাই এই বর্ষায়’ এরপর লেখকের অন্যান্য কবিতা ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হতে থাকে যেমন- ত্রৈমাসিক সাহিত্য পত্রিকা "মেঘফুল", ত্রৈমাসিক পত্রিকা ’পতাকা’, মাসিক ম্যাগাজিন, সংকলন ‘জলছাপ মেঘ’। এছাড়া অনলাইন পত্রিকায় লিখে থাকেন। প্রথম কাব্যগ্রন্থ ’’মেঠোপথের ধূলিকণা’’ প্রকাশিত।

2 thoughts on “এ কেমন ছাড়পত্র

  1. বেশ গোছালো এবং সিরিয়াস লিখা হয়েছে প্রিয় কবি মি. সরকার। গুড। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_flowers.gif

  2. প্রথমে দীলখুশ মিঞায় পক্ষ থেকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা। গ্রহন করুন।https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gif

    এ কেমন ছাড়পত্র লিখেছেন আপনি, আর আমি ভাবি আপনাকে কবিতা লেখার ছাড়পত্র দিল কোন শশুরের বেটা। শব্দগুলি ঠিকঠাক মতো মাত্রা মেনে চললেই হলো, লেখার মধ্যে মাধুর্যতাতো থাকতে হয়। কবিতা পড়েন না খালি লেখেনই, বড় বড় কবির কবিতা পড়ুন তারপর লিখুন।

    আপনি হয়তো ভানছেন এসব বলার আমি কে?
    আমি একটা খুন্তি খালি খোচাই। হলো।

    পারলে খোচা খেয়ে চুপ থাকেন না পারলে কেদে মরেন

    https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_flowers.gif

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।