স্মৃতি স্মরণে

শতাব্দীর শ্রেষ্ট সন্তান ডাঃ সৈয়দা ফিরোজা বেগম নারী জাতির আর এক গৌরব ।
চান্দিনার গোলাপ বিশ্বের দিকে দিকে ছড়িয়ে দিয়েছেন সৌরভ।
কুসংস্কারাছন্ন অনেক পথ পেরুতে হয়েছে তাকে।
চড়াই উৎরাই বহু পথ পেরিয়ে প্রতিষ্ঠিত করেন নিজেকে।
মানব কল্যানের স্বপ্ন দেখেছিলেন যিনি।
সেবার মাধ্যমে তা বাস্তবায়িত করেছেন তিনি।
দুঃখি দুঃস্হদের প্রতি প্রসারিত করেছিলেন তার দুই হাত।
জ্বরা গ্রস্হদের পাশে কাটিয়েছেন কত বিনিদ্র রাত।
নিজের অসুস্হতাও ভূলে যেতেন মানবতার ড‍াকে।
হাত ছাড়া না হয় দুঃস্হদের ভাগ ‍ইউনিসেফ ইউনেস্কো থেকে।
রাজনৈতিক অঙ্গনেও ছিলো পদচারনা যার।
অর্থনৈতিক করম কান্ডেও রেখেছেন সাক্ষর সফলতার।
সফল শিক্ষিকা ছিলেন ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে।
অনুগত সন্তান,মমতাময়ী মা, বন্ধু প্রতিম ছিলেন প্রিয়জনদের কাছে।
গড়েছে‍ন‍ তিনি স্কুল, কলেজ, ইউনিভারসিটি ঞ্জান বিতরনের পক্ষে।
প্রতিষ্ঠিত করেছেন মাদ্রাসা মসজিদ এতিম খানা নাজাতের লক্ষে।
দেশ দেশান্তরে ঘুরেছেন অনেক সত্যের অন্বেষায়।
ইসলামই সত্য শান্তি পান কোরআনের ছায়ায়।
মহান আল্লাহর দরবারে তার আত্মার শান্তি কামনা করি।
জান্নাত দাও” হে রহমানুর রহিম”সকল অপরাধ হরি।

4 thoughts on “স্মৃতি স্মরণে

  1. ডাঃ সৈয়দা ফিরোজা বেগম। মহান আল্লাহর দরবারে তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করি।

    1. আমাদের ক্ষমা করে দিন হে বিচার দিনের মালিক।

  2. ডাঃ সৈয়দা ফিরোজা সম্পর্কে খুব বেশি কিছু জানি না। আরো জানতে ইচ্ছে হয়।

    আপনাকে ধন্যবাদ।

    1. ডাঃ সৈয়দা ফিরোজা মেডিকেল কলেজের একজন প্রফেসর ছিলেন এটাই বড় পরিচয় ।স্কুল জীবনে সমাজের অনেক বাধার মুখে পড়েছেন বাবা পাশে থাকায় সই সব পেরিয়ে শিখরে পৌছাতে পেরেছেন।তখনকার আলেম সমাজ নানা কথা বলে বাবার কান ভারি করার চেষ্ঠা করতেন বাবা বলতেন আমার এক মেয়ের পদার বিনিময়ে যদি হাজার মেয়ের পদা ইজ্জত রক্ষা পায় তবে তাই হোক….সত্যি সেকালে অকালে কত মা শিশুর মৃত্যু লিখন ছিল হয়ত তাতে কিছু অবদান রেখে গিয়েছেন ।আরও অনেক কিছু….

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।