দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো।
লোকেরা আমাকে কেন বলবে ভবিষ্যতবানী করতে? তবু যেহেতু আমার প্রতি লোকজনের বড় বেশি আস্থা তাই আমি নিজে রিস্ক না নিয়ে জগত বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইনকে স্মরণ করলাম।
বিজ্ঞানী আইনস্টাইন-কে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেছিলো, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কেমন হতে পারে। তিনি বলেছিলেন, তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ কেমন হবে টা বলতে পারি না, তবে চতুর্থ বিশ্বযুদ্ধ লাঠি দিয়ে হবে!
আইনস্টাইন-এর কথা থেকে এটা স্পষ্ট যে, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতা এতটাই হবে যে প্রায় ধ্বংসই হয়ে যাবে মানব সভ্যতা। সেই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বোধহয় আর বেশি দূরে নেই। খুব শীঘ্রই এমনকি আজ বা কাল যে কোনো সময়েই লেগে যেতে পারে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ। আর একবিংশ শতাব্দীর এই যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক জোট ন্যাটোর প্রতিপক্ষ হতে পারে চীন ও রাশিয়া।
মধ্যপ্রাচ্য ঘিরে থাকা সাগরেও ন্যাটো ও রাশিয়া নৌসেনা মোতায়েন করেছে। যে কোনো সময় অতিসাধারণ কারণ নিয়েও এদের মধ্যে সংঘাত শুরু হতে পারে।
আবার কোনো সামরিক কারণ ছাড়াই বিশ্বকে নতুন রূপ দিতে যুদ্ধ হতে পারে। এশিয়ার অন্যতম পরাশক্তি চীন যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বের নেতৃত্বদানকারীর অবস্থান থেকে সরাতে চায়। চীনের অর্থনীতিও দেশটির এমন স্বপ্নকে সমর্থন দেওয়ার মতো অবস্থানে আছে।
উত্তর কোরিয়া, সিরিয়া ও আমেরিকাকে কেন্দ্র করে বিশ্বে যে উত্তেজনা চলছে এ নিয়ে সবার মনে একটা আশঙ্কা তৈরি হয়েছে- তাহলে কি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ খুব কাছাকাছি?
সেই জল্পনাকে আরো উস্কে দিলেন ক্লেয়ারভয়ান্ট হোরাসিও ভিলেগাস নামে এক ভবিষ্যৎ বক্তা। তিনি একজন স্বঘোষিত ‘ভগবানের দূত’। আগামী ১৩ মে নাকি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা হবে বলে দাবি করেন হোরাসিও।
( বাংলাদেশ প্রতিদিন ২০ এপ্রিল ২০১৭)
বিশ্বখ্যাত বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের টুইটার অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে তাতে ভুয়া খবর ছড়িয়েছেন টুইটার হ্যাকাররা। ১৬ জানুয়ারি ২০১৫ শুক্রবার নিউইয়র্ক পোস্ট, ইউপিআইসহ বেশ কয়েকটি সংবাদ সংস্থার টুইটার অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে যায়। হ্যাকারদের কবলে পড়া ওই অ্যাকাউন্টগুলো থেকে ভুয়া অর্থনৈতিক ও সামরিক খবর প্রকাশ করা হয়।
ইউনাইটেড প্রেস ইন্টারন্যাশনালের ফিডের এক টুইটে লেখা হয়, ‘পোপ বলেছেন, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে।’
যে কোন মাধ্যম থেকে হোক না কেন যেহেতু সংবাদ এসেছে ১৬/০১/২০১৫ ইং তারিখে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ লেগে গেছে তাই আমাদের চতুর্থ বিশ্বযুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আর কে না জানে আমরা তীতুমীরের বাশের কেল্লা নিয়ে প্রস্তুত হয়ে আছি সেই ব্রিটীশ আমল থেকে।
চতুর্থ বিশ্বযুদ্ধে আমাদের বিজয় ঠেকানোর সাধ্য কারোর নেই।
বিশ্ব এবার লাঠি সামলাও।
আপনাদের কল্যান হোক।
হালায় আজকা নেশা করছি বহুত। রাইতের
লগে দোস্তি আমার পুরানা, কান্দুপট্টির খানকি
মাগীর চক্ষুর কাজলের টান এই মাতোয়ালা
রাইতের তামাম গতরে। পাও দুইটা কেমুন
আলগা আলগা লাগে, গাঢ়া আবরের সুনসান
আন্দরমহলে হাঁটে। মগর জমিনে বান্ধা পাও
আবে, কোন্ মামদির পো সামনে খাড়ায়? যা কিনার,
দেহস না হপায় রাস্তায় আমি নামছি, লৌড় দে;
না অইলে হোগায় লাথ্থি খাবি, চটকানা গালে।
গতরের বিটায় চেরাগ জ্বলতাছে বেশুমার।
এই অবস্থায় লেখা পোষ্ট, বুঝেন অবস্থা হাই হ্যালো।
দিলখুশ মিয়া আবার যুদ্ধের বাজনা বাজায় কেন? হইলো কি?
কে না জানে আমরা তীতুমীরের বাশের কেল্লা নিয়ে প্রস্তুত হয়ে আছি সেই ব্রিটীশ আমল থেকে।
চতুর্থ বিশ্বযুদ্ধে আমাদের বিজয় ঠেকানোর সাধ্য কারোর নেই।
বিশ্ব এবার লাঠি সামলাও।
আমি আইতাছি খাড়ান———
আহেন খাড়াইছি।
আইয়া পড়ছি।
পেত্থমেই আপনাকে বিরাট অভিনন্দন। আপনি নির্ভুল ভবিষ্যৎবাণী দেয়া শিখেছেন এই কারণে।
দুই নম্বর কথা হলো আমরা কি তাহলে বংশ বিস্তার মানে বাঁশ চাষ শুরুকরে দিব। আমার তো মনে হয় বর্তমান অস্ত্র ব্যবসার মত তখন বংশ দন্ডের ব্যবসা হবে সব চেয়ে দামী ব্যবসা।
বংশ চাষিব, সুখে থাকিব।
চতুর্থ বিশ্বযুদ্ধে আমাদের বিজয় ঠেকানোর সাধ্য কারোর নেই।
বিশ্ব এবার লাঠি সামলাও।
বাশের চাষতো আছেই, বাশের ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
মধ্যপ্রাচ্য ঘিরে থাকা সাগরেও ন্যাটো ও রাশিয়া নৌসেনা মোতায়েন করেছে। যে কোনো সময় অতিসাধারণ কারণ নিয়েও এদের মধ্যে সংঘাত শুরু হতে পারে।’
দারুণ ভীতিপ্রদ।
ভয়ের কিছু নাই, কেয়ামত তো একদিন হবেই।
হাহাহা। জনাব দীলখুশ মিঞা। হাহাই হ্যালো।
আপনি তো চমকাইয়াই দিছিলেন। অখন সুস্থ্য বোধ করতেছি।
চতুর্থ বিশ্বযুদ্ধে আমাদের বিজয় ঠেকানোর সাধ্য কারোর নেই। বিশ্ব এবার লাঠি সামলাও।
চতুর্থ বিশ্বযুদ্ধে আমাদের বিজয় ঠেকানোর সাধ্য কারোর নেই।
বিশ্ব এবার লাঠি সামলাও।
আমরা করব জয়, আমরা করব জয় একদিন।
Bamboo with hurricane!
হা হা হা। এবার শুধু বাশ।