যদিও বৃষ্টির পূর্বমুহূর্তে মেঘের গর্জনে
অসামান্য উচ্চাভিলাষী মানুষেরা,
সন্ধের অবকাশ যাপনের অগোচরে
পাগলের প্রলাপ ও কবিতার পঙ্ক্তির
পার্থক্য নির্ণয় অযোগ্য।
–
আমি জানি, ফসলের কতভাগ
কৃষকের গোলায়, কতটা শোষকের ঘরে,
শ্রমিকের রক্তশূন্য দেহে লোভাতুর
দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে এখনও কোন্ প্রভু,
রাজপথ প্রিয় স্বপ্নগুলোকে
ফুটপাথের অন্ধগলিতে বিক্রি করে কারা,
কারা পুরুষের বেশে প্রতিরাতে
বালিকার দেহে ভিড় জমায়।
–
তুমি জানো না, বন্ধু, তোমার অলক্ষ্যে
ফসলের শরীরের জল চুষে নেয় কারা,
তবু কী আমরা মেঘের গর্জনেই উচ্চাভিলাষী
থেকে যাবো অসামান্য!
6 thoughts on “উচ্চাভিলাষী”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
দিনকে দিন অাপনার কবিতার ভক্ত হয়ে যাচ্ছি কবি।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা অাপনার জন্য।
আপনার লিখা পড়লে প্রথমে যেটা মনে আসে সেটা হচ্ছে শব্দের পারফেক্ট ইউজ।
যেথায় যেটা প্রয়োজন অনুভব প্রকাশে যথার্থ শব্দটিই সামনে চলে আসে।
অভিনন্দন মি. প্রবাল মালো।
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা নেবেন, জনাব!
কবিতাটি পড়ে আমার ইচ্ছে হল পাঁচতারক দিই। এবং আমি আমার ইচ্ছে পূরণ করে পাঁচ তারকাই দিলাম।
অশেষ ধন্যবাদ ও শুভকামনা অাপনার জন্য….