এই পথ দিয়ে কেউ চলে যায় নিয়ম করে
ট্রেনের হুইসেলে আটকে থাকে বধির আবেগ,
স্থিরতর রেললাইনের মতন,স্থির হয়ে আসে দৃষ্টি
শুরু থেকে শেষ ট্রেনের আসা যাওয়া দেখতে দেখতে
অবশেষে বুঝতে পারি
সময়ের প্রবঞ্চনায়,দিগন্তের ধমর্ঘট ভেঙে
মুক্ত বলাকার মতন ডানা মেলেছো তুমি !
আজ তুমি চলে যাবার পর
বাতাসে বাতাসে উড়ে বেড়ায় শূন্যতা,
অভিমানে অভিমানে নীল বরষা নামে,
প্রিয় পাখির ঠোঁটে মিশে যায় সনাতন আধাঁর
সমুদ্রের জোছনা ভেঙে ভেঙে আছঁড়ে পড়ে
মধ্য নদীর জলে।
তবুও আনকোড়া সুখের আসকারায়
আরো একটি অদ্ভুত স্বপ্নের দাবি নিয়ে
কিছু আনাড়ী শব্দ দিয়েই হয়তো লিখবো
‘শেষ চিরকুট’।
ক্ষণিক মানুষের তেমন চাওয়া পাওয়া নেই। প্রবাহের গড্ডালিকায় প্রশ্বাসে বেঁচে থাকা মাত্র। তারপরও মনে করি পৃথিবীতে শেষ বলে কিছু নেই। শেষকে শেষ বললেও পরিশেষ থেকে যায় রেশ। ধন্যবাদ প্রিয় কথা শিল্পী রুবা রহমান। শুভ সন্ধ্যা।
ক্ষতি নেই দিদি ভাই। জীবন এমনই। শুভেচ্ছা রাখলাম
সুন্দর ….
“প্রিয় পাখির ঠোঁটে মিশে যায় সনাতন আধাঁর
সমুদ্রের জোছনা ভেঙে ভেঙে আছঁড়ে পড়ে
মধ্য নদীর জলে।”
শব্দ চয়ন গুলি আরও ভালো লেগেছে। শুভকামনা সতত।
হয় তো লেখা হয়ে যাবে শেষ চিরকুট
ধূসর গন্ধমাখা জলের উট———