জলশূন্যতায়
আয় বৃষ্টি আয় বললেই
আমার তেকোনা চত্বর এড়িয়ে
মেঘ অকৃপণ ঝরে অন্য বাগানে,
আমার লাল টুকটুক টালির
সাহেবী অহংকারী ছাদ
টোটাল ডিহাইড্রেশনে খাবি খায়।
চাতকেরা মরে গেছে বহুদিন
বিলুপ্ত প্রজাতির পাখিরা
ছবি হয়ে গেছে, বহুদিন।
জানলার তিনশো ফুট দূরত্বে
কুবো আর কোকিলা জোড়ায়
ভিজে টুপটুপ ইতিউতি
জলফোঁটা দেখে।
আয় বৃষ্টি আয় না আমার কাছে
বললেই মেঘ সটান নদীর ওপরে
শুয়ে কামুক ভাবনহ্রদ সৃজন করে,
সেখানে ভারশূন্য নীরবতায়
নদীর পাশে চিতা
আর চিতার পাশে নদী।
দারুন উপস্থাপন, শুভেচ্ছা নিবেন কবি বন্ধু
তেকোনা চত্বর,
ভাবনহ্রদ,
শব্দগুলো সহ লিখা টি অপূর্ব লেগেছে।
শুভেচ্ছা দাদা কে
আজকাল বৃষ্টি বা জলবন্দনা পড়ছি চারিদিকে। আমারই ভুবন কেবল জলশূন্যতায় প্রিয় কবি। শুষ্ক আর শুষ্কময়। তীব্র যাতনাময়। ভালোবাসা প্রিয় কবি সৌমিত্র।