আজানমারির উপাখ্যান
(১)
ভরসন্ধেয় দোতলার ছাদে শ্যাওলা আর নোনাধরা ইঁটের গিমিকে কাটাকুটি খেলেছ কখনো, অসংলগ্ন?
আমার সামনের গলি প্রাণীজ হাঁটাচলা বন্ধ হলেই বিঠোফেন হয় মধ্যযুগীয় অনুরাগে।
(২)
ছতিছন্ন আঁকাবাঁকা সুরাইয়া তালে শাঁখের গলা সাধা আর অফিস ফেরতা গুনগুন অনুযোগ ফিতে কাগজে টিকটক গ্রাফ আঁকে।
দু চার চালের পরেই কিস্তি র শ্লীল খিস্তি এখন মিউজিয়ামি ভালোবাসা।
(৩)
কয়েলের গুসসা ধোঁয়া তুড়িতে উড়িয়ে মশা খলখল হাসে পিশাচী ইচ্ছেঘুড়ি সপাটে ভাসিয়ে।
এ সময়েই বিন্তিরিং ভাবনা, মেহেরজান খাঁটি স্কচের সুগন্ধি ককটেল চুমু খায় মেমরং ঠোঁট।
(৪)
ভালো হাসি, ভালো গান, ভালোভালো কথাজুড়ি সাতপাক অভিমান উড়ে এসে জুড়ে বসে শুচিস্মিতা ডাকে।
ঠুনকো যত হেজিপেজি স্ট্যাটাসের বন্ধ্যাগান দুহাতে ঠেলে গভীর জলের কালো খুঁজে ডোবে প্রান্তিক যাযাবরী কথা।
সুন্দর লাগর কবি দা
ধন্যবাদ কবি ভাই।
অসাধারণ হয়েছে প্রিয় সৌমিত্র। স্টাইল এবং প্রজেকশনে। ফ্যান্টাস্টিক।
প্রণাম প্রিয় ভাই। ভালো থেকো।
কয়েলের গুসসা ধোঁয়া তুড়িতে উড়িয়ে মশা খলখল হাসে পিশাচী ইচ্ছেঘুড়ি সপাটে ভাসিয়ে।
* প্রিয় কবি, অসাধারণ…
ধন্যবাদ কবি।
দাদা,
কি আর কহিব! অতি উচ্চাঙ্গের ভাবনা।
হাহাহা। আপনার সম্ভাষণে আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ।
চমৎকার উপস্থাপনা
ধন্যবাদ শংকর দা।