‘রিমোট কন্ট্রোল আনতে বলেছিলাম, আনোনি… এ্যাকুরিয়ামের মাছের খাবার, তাও?’
চাকুরি জীবনে বছর দুই আগেও উইকেন্ডে সে বাসায় এলে, বউয়ের এই অনুযোগগুলিকে রোমান্স পূর্ববর্তী অনুঘটক হিসেবে অনুভব করতো শিহাব। হয়তো বউ সাপ্তাহিক এই বিশেষ দিনটিতে, দুই মেয়ের তীক্ষ্ণ চাহনির সামনে নিজেকে আড়াল করার অপচেষ্টা করতো অনুযোগের মোড়কে।
শিহাব জানতো বলেই কণার অফুরন্ত লিস্টের বেশীরভাগ জিনিস-ই ইচ্ছে করে ফেলে রেখে আসতো, আনতো না।
এখন প্রতিদিন অফিস থেকে বাসায় ফেরা। নেই কোনো অনুযোগ, কিছুই আনতে বলে না কণা এখন। তাই বলে রোমান্স বিষয়টি কি নিস্পৃহতায় ভুগছে?
মোটেও না।
জীবনের এই বয়সে এসে রোমান্স ছাড়া আর আছেই বা কি? যেভাবেই হোক, কিভাবে যেন ব্যাপারটা হয়েই যায়। চাই অভিযোগ কিংবা অনুযোগের অনুঘটক থাকুক বা নাই থাকুক।
রোমান্সে রোমান্সে কেটে গেলো শিহাবের এক জীবন!
আর কিছু চাই?
#রোমান্স_অণুগল্প_৪৯২
আর তো কিছু চাইবার কথা নয় মি. মামুন। জীবন থাক আনন্দ ভরপুর।
জি ভাইয়া, আর কিছুই চাইবার নয়। ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা

শিহাব এর গল্প গুলো আমার ভালোই লাগে মহ. আল মামুন ভাই।
আপনার ভালো লাগার অনুভব শিহাব এবং গল্পকারকে জানিয়ে দিলাম প্রিয় কবিদা'
ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা

জীবনে একটি সময়ে দুজনের কথা কমে গেলেও দুজনের প্রীতি কমে যায় না।
জি রিয়াদি', সময়ে যে ভালোবাসা তৈরী হয়, তা কখনোই কমে না।
ধন্যবাদ আপনাকে।
রোমান্সে রোমান্সে কেটে গেলো শিহাবের এক জীবন!
আর কিছু চাই?
* আর কিছু দরকার নেই…
ধন্যবাদ প্রিয় ভাই আপনাকে।
শিহাবের আদলে গড়া লেখকের চরিত্র ও তার পারিবারিক চমৎকার অনুভূতিগুলো পাঠককে আনন্দিত করে সন্দেহ নেই । ভালো থাকুন গল্পে গল্পে।
ধন্যবাদ প্রিয় কবি আপনাকে। আপনার অনুভূতি জেনে ভালো লাগলো। আপনিও ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা…