রুগী সেজে ভিক্ষা
ঘৃণিত এক পেশার নাম ভিক্ষা,
ধূলিসাৎ হয়ে যায় জাতির শিক্ষা।
তবু থেমে নেই ওদের ভিক্ষাবৃত্তি,
সবখানে চলছে ওদের কুকীর্তি।
ওরা সুস্থ সবল ভালো মানুষ,
টাকার লোভে হয়ে যায় বেহুশ।
সাজে অসহায়, রুগী, লেঙরা, অন্ধ,
ওদের এই সাজা কবে হবে বন্ধ?
ওরা অভাবী নয়, ওরা ভিখারি,
ওদের থাকতেও করে আহাজারি!
পরিশ্রম ছাড়া বিনা পুজিতে ব্যবসা,
তাই রুগীরভাব সাজতে কী সমস্যা?
______________________
২০/০১/২০১৯ইং
ছবি: এলাকার এক রাস্তা থেকে।
ঘৃণিত এক পেশার নাম ভিক্ষা,
ধূলিসাৎ হয়ে যায় জাতির শিক্ষা।
সত্য কথারই চিত্রায়ণ ঘটেছে লিখাটিতে। শুভেচ্ছা মি. নিতাই বাবু।
ওরা সমাজের মোটামুটি স্বাবলম্বী হওয়া স্বতেও এই ঘৃণিত কাজটাকে পেশা করে নিয়েছে। এটাই খুব দুঃখজনক! প্রতি বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয় দলেদলে এঁদের আনাগোনা । একেক দলে থাকে পাঁচ ছয়জন করে। আর এখন ভিক্ষাতো মাঝরাত পর্যন্তও অনেক ভিক্ষুক ভিক্ষায় নিয়োজিত থাকে। আমি মনে করি এটা ওদের দোষ নয়! এটা আমাদের দোষ। আমরা দেই বা দিচ্ছি কেন?
নিষ্ঠুর এই বাস্তবতা।
দেখতে খারাপ লাগে। আবার সমসময় বিরক্ত হয়ে যাই শ্রদ্ধেয় দিদি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ । আমি সময় পাচ্ছি নে। তাই ব্লগে বেশি আনাগোনা করতে পারছি না।
অহরহ এমন কিছু আশেপাশে চোখে পড়ে। আমাদের মানবিকতা বা মনূষত্ব কোথায় ঠেকেছে জানি না।
পুজি ছাড়া ব্যবসা বলেই, এই সহজ পেশায় এখন অনেকেই নিয়োজিত শ্রদ্ধেয় সৌমিত্র দাদা। কারণ, হাত পাতলেই পাওয়া যায়। আমরা তো বিশ্বের বড় দয়ালু, তাই।