প্রায়ই দেখি মায়ের কোলে বা পাশে বসে এমনি করেই জীবনের সাথে যুদ্ধ করার কৌশল শিখে নিচ্ছে এই ক্ষুদে ভবিষ্যত যোদ্ধারা। আজ তাদের থাকার কথা ছিল নরম কোন বিছানায় এবং স্কুলে কিন্তু নিয়তি তাদের দিয়ে কি সুন্দর করে আমার এই লেখার বিষয় জুটিয়ে দিয়েছে-
14 thoughts on “নিত্য পথে প্রান্তরে-২”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
পথে প্রান্তরে এমন কত শত দুঃখ গ্লানির ভীড়। খোলা চোখেই ধরা পড়ে বন্ধু।
খোলা চোখেই নয় শুধু এমনিই চোখের সামনে হাজির হয়ে যায়।
পথের ধারে নাম হারা ফুল ফোটে কতো রাত্রি দিনে যে তারে চিন্তে পারে দাম দিয়ে তারে কিনে। জীবন চলছে খালিদ ভাই।
কত ফুল এমনি করে অকালে ঝরে যায়!
জীবনের সাথে যুদ্ধ করার কৌশল শিখে নিচ্ছে এই ক্ষুদে ভবিষ্যত যোদ্ধারা।
এদের মধ্যে থেকেই হয়ত কেউ বড় কিছু হতে পারত কিন্তু……………………।
শ্রম বিক্রীর এই সব দৃশ্য মনে কষ্ট বাড়িয়ে দেয় খালিদ দা।
এই সব দৃশ্য মনে কষ্ট বাড়িয়ে দেয় কিন্তু আমাদের কিছুই করার সুযোগ নেই দিদি।
থাকার কথা ছিল নরম কোন বিছানায় এবং স্কুলে …কিন্তু নিয়তি।
যার যেমন নিয়তি তেমনি হবে। একথা জেনে বুঝেও মনে বড়ই কষ্ট পাই দাদা।
ওদের ভাগ্য বদলাতে হবে ভাই। ধীরে ধীরে একজন দুজনের দায়িত্ব আমাদের নিতে হবে।
এমন হলে দৃশ্য বদলে যাবে এতে কোন সন্দেহ নেই।
আসুন ওদের জন্য কাজ করি। পুনর্বাসনের।
সাইদ ভাই, আপনার পুনর্বাসন পরিকল্পনা থেকেই এই সব লেখার স্পৃহা জেগেছে।