মানুষ নামে রাক্ষস আমি!
আমি রাক্ষস খুঁজেছি
কোথাও সন্ধান মেলেনি,
রাক্ষসের নামও শুনেছি
কোথাও তাকে দেখিনি!
পেয়েছি মানুষের মাঝে
তা আগে তো বুঝিনি!
মানুষই হলো রাক্ষস
তা কি কেউ ভাবেনি?
আমিও এক রাক্ষস
করি শুধু ভক্ষণ,
দুনিয়া খেয়ে ফেলি
এটা তো রাক্ষসের লক্ষ্মণ!
দুনিয়ার যতো পশু
খেয়ে করি ছাপ,
রাক্ষসও হার মানবে
হাত জোড়ে চাইবে মাপ!
ধান চাল যতসব
দেই আমার উদরে,
ভক্ষণের ধান্ধায় থাকি
সকাল রাত্র দুপুরে।
গাছপালা আর কীটপতঙ্গ
ভোজনে নেই মানা,
মানুষই বড় রাক্ষস
তা আগে ছিল না জানা!
মানুষই বড় রাক্ষস সেটাই আমাদের আগে জানতে হবে মি. নিতাই বাবু। কেউ খাদ্যের কেউ অর্থের। কেউ অশরীরী কেউ শরীরী। পার্থক্য তেমন নেই। ঐ সেই রাক্ষসীপনা।
আপনার সুন্দর মূল্যবান মতামতে সবসময়ই অনুপ্রাণিত হই। মতামতের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আশা করি ভালো থাকবেন শ্রদ্ধেয় কবি দাদা।
সুন্দর লিখেছেন দাদা।
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অজস্র ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় কবি দিদি।
জীবন জুড়েই ক্ষুধা আমাদের। এই ক্ষুধা মিটবার নয়।
ক্ষুধা নিবারণের জন্যই পৃথিবী নামক গ্রহটি। মন্তব্যের জন্য অজস্র ধন্যবা।।
মানুষ নামে রাক্ষস আমরা সবাই কবি দা।
ঠিক বলেছেন শ্রদ্ধেয় কবি রিয়া দিদি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমিও এক রাক্ষস, করি শুধু ভক্ষণ,
দুনিয়া খেয়ে ফেলি, এটা তো রাক্ষসের লক্ষ্মণ! নিশ্চয়ই কবি।
আমি মনে করি আমিই বড় রাক্ষস। মূল্যবান মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় কবি দাদা।
এটাই বাস্তবতা কবি দা
অনেক শুভেচ্ছা নিবেন———
আমি নিজেই এক ক্ষুধার্ত রাক্ষস। সবসময় শুধু ভক্ষণের চিন্তাই করি।