গঙ্গানদীকে একবার ডেকে জিগ্যেস্ করেছিলাম-
তুমি তাকে আমার কাছে এনে দেবে?
জানো- সে আমারই, শুধু আমারই।
গঙ্গানদী আমাকে বলেছিল-
অপেক্ষা ক’র।
যে পাড়ে দাঁড়িয়ে বলেছিলাম, সে পাড়-
ক্রমশঃ ক্ষয়ে ক্ষয়ে আমাকে সরিয়ে দিল পিছনে।
তবু প্রতিদিন আমি অধীর আগ্রহে উত্তরের অপেক্ষায় থাকি।
ক্লান্ত হয়ে একদিন বলি-
আমার কথা মনে আছে নদী?
নদী বললো-
সবাই তো কোলাহল করছে,অপেক্ষা ক’র-
আরও বলল-তিনমাস অপেক্ষা করতে পা’র?
বললাম- তাই হবে, কিন্তু পাবতো আমার প্রিয়াকে?
নদী কথা রেখেছিল, ঠিক তিনমাস পর-
প্রিয়াকে এনেছিল আমার কাছে,
হাতে ছিল তার ফুটন্ত গোলাপ,
মুখে ছিল মোনালিসার হাসি।
দেখেই চমকে উঠেছিলাম, তারই দেওয়া
গোলাপটির দিকে তাকিয়ে ভয় হয়েছিল মনে,
কখনও এর কাঁটা বিঁধবে না তো আমার বুকে?
অসাধারণ কথোপকথন মি. সৌমেন কুমার চৌধুরী। গুড লাক।
আপনার মূল্যবান মন্তব্য আমার অনুপ্রেরণা।
ধন্যবাদ স্যার।
ভালো থাকবেন।
ভালো কবিতা নিঃসন্দেহে। মনে মনে আবৃতি করে দেখলাম।
আনন্দ পেলাম।
ভালোবাসা কবিবর।
বাহ্ সুন্দর একটি কবিতা তো !! প্রণাম প্রিয় কবি দা।
আপ্লুত!!!
ভালো থাকবেন।
সবাই তো কোলাহল করছে,অপেক্ষা ক’র-
আরও বলল-তিনমাস অপেক্ষা করতে পা’র?
বললাম- তাই হবে, কিন্তু পাবতো আমার প্রিয়াকে?
শেষতক পেলেন কিনা জানাবেন সৌমেন দা। ভালোবাসা।
হা…হা…
পেয়েছি ভাই।
ভালোবাসা নিও।
আকৃতি কবিতা হলেও কবিতাটিকে অনায়াশে আবৃত্তি করা যায়।
আনন্দিত মন।
ভালোবাসা অনেক।
কবিতায় অনেকদিন পর হাওড়া ব্রীজের ছবি দেখতে পেলাম।
ধন্যবাদ কবিবর।
দূর্দান্ত।
আপ্লুত!!!
অনেক ভালোবাসা।
গোলাপের সাথে কাঁটাকেও স্বীকার করে নিতে হয়। ।চমৎকার হয়েছে কাব্য ।
আপনার মূল্যবান মন্তব্য আমার অনুপ্রেরণা।