যেসব গাছ মশা তাড়ায়
মশার প্রকোপ এ বছর গত বছরগুলোর তুলনায় অনেক বেশি। বর্ষাকালে ডেঙ্গু জ্বরের বাহক এসিড মশার জন্ম হয় সব থেকে বেশি। ঘরবাড়িতে পরিষ্কার পানিতেই এই মশায় জন্ম। বিশেষ করে বাসায় রাখা শখের গাছ থেকেই বিপদ আসে। অনেকে পছন্দের গাছ ফেলেও দেন। তবে কিছু গাছ আছে যা মশা জন্ম দেয়ার জায়গায় তা বাড়ির আশেপাশেও আসতে দেবে। জেনে নিন কী কী গাছ আজই বাসায় লাগাবেন।
তুলসি
এই গাছের উপকারী পাতা অনেক কাজে ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন ধরনের শারীরিক উপকারিতা সম্পন্ন এই পাতার আরো বড় উপকারিতা হলো, এই গাছ ও গাছের পাতা মশাকে তাড়াতে কাজ করে। তুলসি পাতায় প্রাকৃতিক এক ধরনের ঘ্রাণ রয়েছে। যা মশা সহ্য করতে পারে না। এই গাছ ঘরের এমন জায়গায় রাখুন যেখানে মশা বেশি প্রবেশ করে।
ক্যাটনিপ
এই গাছে এক প্রকারের প্রাকৃতিক উদ্ভিজ কেমিক্যাল রয়েছে। যা বিড়ালের পছন্দ এবং মশা, মাছি, পোকামাকড়কে দূর করে। এই গাছ পোকামাকড় তাড়ানোর উপাদানের চাইতেও বেশি কার্যকরী। আলো-বাতাস আসে এমন স্থানে খুব সহজেই এই গাছ বেড়ে ওঠে।
পুদিনা পাতা
রান্নাঘরের জানালায় বা বারান্দায় যে পুদিনা গাছটি আছে, সেটা শুধু রান্নার স্বাদই বাড়ায় না, পাশাপাশি আপনাকে মশার হাত থেকেও রক্ষা করে। দ্রুত বেড়ে ওঠা এই গাছের পাতা থেকে তৈরি তেল মশাকে দূরে রাখবে। এছাড়া মশা কামড় দেয়া স্থানে পুদিনা পাতা ছেঁচে ম্যাসাজ করলেও আরাম পাওয়া যাবে।
লেমন বাম
এই গাছটি দেখতে অনেকটা পুদিনা পাতার মতো, তবে পুদিনা পাতা নয়। একেবারে অযত্নেও এই গাছটি খুব দ্রুত বেড়ে ওঠে।
সেইজ
সেইজ গাছ অনেকটা তুলসির মত। এই পাতার ধোঁয়া মশা দূর করে। ঘরে সন্ধ্যার সময়ে কয়েকটি সেইজ পাতা পুড়িয়ে ধোঁয়া করলে সুমিষ্ট গন্ধ থাকবে ও মশাও দূর হবে।
একদম সময় উপযোগী পোস্ট হয়েছে। অভিনন্দন সুরাইয়া নাজনীন।
সত্য বলেছেন দিদি ভাই। শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই।
আদর্শ পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে শুভেচ্ছা বোন সুরাইয়া নাজনীন।
এমন একটি সমাধান খুঁজছিলাম মনে মনে। ধন্যবাদ আপনাকে।
মনে পড়ে মা একবার বাসায় তুলসী গাছ লাগিয়েছিলো। হুজুর আমারে পড়াতে এসে দেখে বললো দ্রুত উপড়ে ফেলতে। গাছটা নাকি হিন্দু গাছ।
মা শুনে বলেছিলেন গাছের আবার ধর্ম কি!!
কিন্তু হুজুরের বয়ান আর থামে না। পরে মা হার মেনে গাছটা উপড়ে ফেলেন।
জনগুরুত্বপূর্ণ শব্দটি এখন অনেকটাই গুরুত্ব হারিয়েছে। আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।
যুগোপযোগী পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
খুব দরকারী পোস্ট । লেখিকাকে ধন্যবাদ।