পুরাতন ব্যবস্থা ভেংগে পরবে আর নতুন ব্যবস্থার জন্ম হবে ? আবার সেই হাজার বছরে সভ্যতা নতুন রুপ নিয়ে প্রতিভাবিত হবে? যে প্রকার বর্ষা ঋতুর পূর্বে মেঘে আচ্ছন্ন আকাশ ময়লা দেখায় আর ধুলায় ঢাকা মাটি ময়লা দেখায় সেই প্রকার স্থিতি আজ।
আর বৃষ্টির পড়ে আকাশ আর পৃথিবী ধুয়ে স্বচ্ছ হয়ে যায় ঠিক এই রুপ এই বিধ্বংসের পরে বিষাক্ত সভ্যতা ধুয়ে স্বচ্ছ হয়ে যাবে তবে ভয় কিসের আমাদের ? এই নতুন সভ্যতা নির্মাণের কারণে আমাদের কে মোহ ত্যাগ করতে হবে ?
সমগ্র পৃথিবীর কল্যাণের চিন্তা করতে হবে? এর পড়ের আমরা কি বসে থাকতে পারি না পারি না? হয়ত এর অর্থ আমাদের হৃদয় পর্যন্ত যাচ্ছে না? কারণ আমাদের এই মন মোহ দ্বারা ঘিরে আছে?
প্রশ্ন থেকে যায় আমাদের যে কি জানতে পারলে আমাদের এই মোহ বা দুর্বলতা ত্যাগ করতে পারব ? তাহলে জানতে হবে আমাদের জীবনের রহস্যকে, জানতে হবে সংসারের বাস্তবিক রূপকে অনুধাবন করতে হবে? নদীর প্রবাহকে যেমন মুষ্টিবদ্ধ করে গ্রহন করলে কিছুই পাওয়া যায়না কিন্তু সেই হাতকে অঞ্জলী করে নদীর প্রবাহে নিমজ্জিত করলে নদীর পানি মুখ পর্যন্ত পৌছাতে পারে?
আমাদেরকে ভেবে দেখতে হবে অহংকারে মুষ্টিবদ্ধ করছি না সমর্পণের অঞ্জলী বানিয়েছি আমরা? আসলে আমরা কি এই জ্ঞানকে গ্রহন করতে পারবো?
যুগসন্ধিক্ষণের কথা পড়লাম ঠিকই তবে বুঝলাম কম। ছেড়ে ছেড়ে দেওয়া লিখা।
স্পষ্ট নির্দেশনা পেলাম না। ধন্যবাদ আপনাকে। পুনরায় পড়তে হবে মনে হচ্ছে।
কারণ বা সমস্যা তো বুঝলাম, করণীয় জানতে চাই ভাই।
প্রচলিত ধারার বাইরে বসে কারু বা কোন কল্যাণ সাধন সম্ভব কিনা আমার জানা নেই।
তারপর …
জানতে হবে আমাদের জীবনের রহস্য, জানতে হবে সংসারের বাস্তবিক রূপ।
হৃদয়টাকে পবিত্র করতে হবে।