বাঁশ গাছেতে ভূত বসেছে
ঝুলিয়ে দু’খান পা,
শ্যাওড়া গাছে পেত্নী নাচে
তাইরে নাইরে না
নিমগাছে ওই ঝিমধরা ভূত
করছে বিকট হাঁ,
তাই না দেখে কান্না ধরে
মামদো ভূতের ছা।
ব্রহ্মদত্যি নাকি সুরে
গান ধরেছে রাতদুপুরে,
সে গান শুনে পা ভেঙেছে
শাঁকচুন্নি মা।
12 thoughts on “ভূত কাব্য”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
হাহাহা কবি রিয়া চক্রবর্তী। ছড়াটি কিন্তু মজার হয়েছে।
হালকা লেখা প্রিয় বন্ধু।
আপনি না থাকায় ব্লগে আসতে সংকোচ বোধ করছিলাম।
অভিনন্দন কবি রিয়া।
ধন্যবাদ কবি সুমন দা।
ছোটবেলায় ভূতের নাম শুনলে খুব ভয় পেতাম। বড় হয়ে ভূত খুঁজতে শুরু করলাম। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, আজ পর্যন্ত ভুতের সাক্ষাৎ পেলাম না। এখন আপনার কবিতা পড়ে আবার খুঁজতে বেরুলাম।
আপনার মন্তব্য পড়ে প্রচুর আনন্দ পেলাম দাদা। সত্যসত্য ভুত থাকলে কি আর প্রচ্ছদে আমি নিজেই ভুত সেজে বসে থাকতাম !!
বেশ হয়েছে।
খুশি হলাম প্রিয় কবি দা। গোলাপ শুভেচ্ছা।
পড়তে দারুণ লাগলো দিদি ভাই। আমার ছেলেকে শোনাবো।
ভীষণ আনন্দিত হবো কবি দি। ধন্যবাদ।
ভূত পেত্নী দত্যি দানা।
এদের দেখে ভয় পেয়ো না।
****
ছড়া কবিতার বিষয়বস্তু সুন্দর ও ছন্দময়।
কাব্যপাঠে মুগ্ধ হলাম। প্রিয় কবিবোনকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।
সাথে থাকবেন। এটা প্রত্যাশা করি।
জয়গুরু!
আন্তরিক ধন্যবাদ প্রিয় কবি দা।