খাল কেটে এনেছো কুমির বুঝতে পারোনি?
বুঝবে আঙুল বাঁকা করে তুলবে যখন ঘি!
সহজ সরল বাইরে কিন্তু অগাধ জলের মাছ,
অগ্নিশর্মা হলে পরে তবেই পাবে আঁচ!
অথৈ জলে পড়লে কেহ দিতে হবে ঠাই,
বিবেক, মানবতা, ধর্ম বলে এই কথাই।
কিন্তু সেটা হতেও পারে আগুন নিয়ে খেলা,
নয় কি উচিৎ এখন থেকেই সাবধানে পা ফেলা?
ঠিকই একদিন হয়ে যাবে হিতে বিপরীত,
হোমরা চোমরা পাবে তখন ফিরে হিতাহিত।
হালে পানি পেলেই কিন্তু চেপে ধরবে গলা,
হাড় হাভাতে রাষ্ট্রযন্ত্র বৃথা আমার বলা!
হরিলুটের কর্ণধারের আছে হীরার ধার,
হাতের পাঁচে টান পড়িলে সময় পাবে আর?
হাঁটে হাড়ি ভেঙে গেলেই শেয়ালের এক রা,
পোদ্দারের হয় ঠাকুর ঠুকুর কামারে দেয় ঘা!
সাতেও নয় পাঁচেও নয় সাক্ষী গোপাল যারা,
শরতের শিশিরের মত অতি আপন তাঁরা।
লাল বাতি জ্বালিয়ে দিবে যেদিন শাখের করাত,
খাল কেটে এনে কুমির আজ পাথর তলায় হাত!
সুন্দর বিষয়বস্তু। কবিতার গভীরে জীবনবোধের উপর গভীরভাবে আলোকপাত করেছে।
কাব্যিকতায় মুগ্ধ হলাম কবিবর। সাথে থাকুন। জয়গুরু!
অনুপ্রেরণামূলক মূল্যবান মন্তব্যে উৎসাহিত হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে প্রিয়। ভালো থাকুন।
একদম সঠিক মি. নূর ইমাম শেখ বাবু।
অফুরান ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা
একদম সময়োপযোগী কবিতা লিখেছেন শ্রদ্ধেয় কবিবর। একদিন এসব কুমিরের মুখের আহার আমরা সবাই। তা একশো তে একশো নিশ্চিত।
আন্তরিক ধন্যবাদ আর ভালোবাসা অফুরান।
এমন জীবন থেকে আলোর জীবন কতটাই বা আমরা দেখেছি। চিরকাল এই যাঁতাকলেই।
আন্তরিক ধন্যবাদ আর ভালোবাসা অফুরান।
লাল বাতি জ্বালিয়ে দিবে যেদিন শাখের করাত,
খাল কেটে এনে কুমির আজ পাথর তলায় হাত!
আন্তরিক ধন্যবাদ আর ভালোবাসা অফুরান।