হেমন্তের জোছনা রাতে,
রূপালী নরম আলোতে,
চাঁদ এসে দাঁড়ায় শিয়রে।
হিম ঝিরি বাতাসে,
ঘুম ঘুম আবেশে,
শার্শিতে প্রতিবিম্ব।
মনের অব্যাক্ত কথাগুলি,
উথলে উঠে কেবলি,
বেদনার পান্ডুলিপি।
মধ্যরাতের নিরবতা,
গেয়ে উঠে রাতের পাখিরা,
কোন মায়াবী সুরে।
মায়াবী চাঁদের সাথে,
খুঁজি তোমাকে পাশে,
হাত বাড়াতেই আলেয়া।
সুখ স্বপ্ন টুটে।
শার্ষীতে প্রতিবিম্ব বুঝিনি, আমি কি আরশিতে প্রতিবিম্ব পড়বো?
ধন্যবাদ সাজিয়া জানালার কাচ আঞ্চলিক ভাষায়
শুভকামনা আপু
শাশি শব্দটি র সাথে আমরা পরিচিত না সত্যি পাকিস্তান আমলে পাসের বাসার খালাম্মা একদিন ঝড় আসলে পরে বলতে ছিল শাশি বন্ধ কর জদিও কাঠের ছিলো ডিকশিনারির পাতায় শাশিglass pane ভাল লাগল আগ্রহ দেখে শুভকামনা আপু
সরল কবিতা আপনার হৃদয় ছুঁয়ে যায় কবি বোন ছন্দ হিন্দোল।
ধন্যবাদ দাদা সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া
সরল পদ্য হৃদয় কাড়ে দিদি ভাই।
ধন্যবাদ দিদি শারষী অর্থ কি শুভকামনা নিরবধি
শারষী অর্থ গুগল অভিধানে পাইনি দিদি ভাই।
সরসী – [বিশেষ্য পদ] (স্ত্রীলিঙ্গ) সরোবর; দীঘি; হ্রদ।
ধন্যবাদ দিদি জানার জন্য শুকরিয়া
অশেষ শুভকামনা শ্রদ্ধেয়া আপা।
সালাম আজাদ ভাই
সালামের প্রতিউত্তর জানবেন আপা।
সুন্দর পদ্য। হাত বাড়াতেই আলেয়া। জীবনটাই আলেয়ার হাতছানি।
ঠিক বলেছেন অনেকটা তাই
শুভকামনাই
হিমঝিরি বাতাসে, ঘুম ঘুম আবেশে, আর্শিতে প্রতিবিম্ব। সুন্দর অনুভব।
ধন্যবাদ আপুনি সুন্দর মন্তব্যের জন্য
শুভকামনা রইল
ভালো একটা কবিতা। কবি দিদিকে শুভেচ্ছা।
ধন্যবাদ দাদা সুন্দর মন্তব্যের জন্য
শুভকামনা সব সময়