ওই যে কাঁধের বাঁকে
দু ঢাকের বোঝা, এ হাত
ও হাত আরো মাস দুই
সপরিবারে চিন্তাহীন
থাকার রসদ। আমার
খাবার উদ্বৃত্ত হয় দুবেলাই।
আহ! এবার ঢাকের বোল
বড় মোহময় ছিল। বাকি
দশমাস কন্দমূল, জঙ্গুলে
ইঁদুর, বুনো আলু …এত দম
কিসে পাস ঢাকি? অকারণে
শহুরে চশমা
কেন যে ঝাপসা হয়…!
6 thoughts on “বাজনদার”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
অকারণে শহুরে চশমা এভাবেই ঝাপসা হতে থাকে কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী। স্টে সেফ।
বেশ অন্যরকম লাগল কবি দা
অনন্য সুন্দর কাব্য I
যে বাজায় তারই বাজে না।
অযথাই শহুরে কবির চাশমা হয় ঝাপস।
লেখাটি শুধু ভালোই লাগেনি ভাবনার খোরাক দেয়।
এই করোনাকালে অনেকদিন পর ব্লগে ঢুকলাম। ব্লগে এসেই শ্রদ্ধেয় দাদার কবিতা পড়ে কিছুটা সময় যেন শান্তির জলেত ছিটা শরীরে ছেটালাম। তো এই সময়ে সপরিবারে কেমন আছেন দাদা? আমরা বেশি ভালো নেই। চারদিকে শুধু করোনায় আক্রান্তের খবর!
নস্টালজিক!…
ভালবাসা ও শুভেচ্ছা রইল –