“বাবা” তো এক মহাসমুদ্রের নাম।
জন্মাতেই তাতে আমি নাম লেখালাম।
বাবা, আজো আমি কাঁদি শুধু তোমার জন্য।
তোমার ভালোবাসা ছাড়া জীবন পুরোটাই অপূর্ণ।
তুমি আমায় বুকে নিয়ে কাটিয়েছো কত সোহাগ মাখা রাত।
তোমার কোলে – পিঠে কেটেছে আমার হাজারটা সোনালী প্রভাত।
তোমার ভালোবাসার চাদরে ঢাকা আমার সেই সে সুখের দিনগুলি।
দিনের শুরু হতো আমার, নিয়ে তোমার পদধুলি।
অনেক পরিশ্রম করে তুমি ফিরতে বাড়ি যখন …।
আলো ঝলমল করতো তোমার ক্লান্ত মুখটি তখন।
আবার, তোমার সাথে হাঁটতাম আমি অনেকটা পথ যখন …
ক্লান্ত হরে ঘুমিয়ে নিতাম তোমার কোলে জানিনা কখন।
কষ্ট যখন হতো আমার এই ছোট্ট হৃদয়ে।
কি যে উতলা হতে তুমি আমায় নিয়ে …
চলতে চলতে অনেকটাপথ অনেকটা দিন ঘুরে।
জানিনা কবে কখন তোমার ছেলে চলে এলো দূরে।
এখন আমার নিজের ঘর এখন আমি বাবা।
তোমাদের ছেড়ে এলাম চলে, তাছাড়া করতাম ই বা কিবা।
সংসার নামে জেলখানায় আমি হলাম বন্দী
গৃহ বিবাদ ঠেকাতে করলাম অসম সন্ধি।
ইচ্ছা আমার ছিলো খুব তোমার সাথে থাকি
পরিস্থিতি বদলে গেলো ছিড়লো সম্পর্কের রাখি।
তোমার বৃদ্ধ নিঃশ্বাস এখন অসহায় শ্বাস ছাড়ে।
সংসারের টানাপোড়েনে হৃদয় পাথর চাঁপা পড়ে।
বাবা তুমি ক্ষমা করো আমায়, একদিন আমিও আসবো নিশ্চয় ফিরে।
তোমার আমার সাজানো সংসারে, সুখ দুঃখের ছোট্ট নীড়ে।।
বাবা তুমি ক্ষমা করো আমায়, একদিন আমিও আসবো নিশ্চয় ফিরে।
তোমার আমার সাজানো সংসারে, সুখ দুঃখের ছোট্ট নীড়ে।।
লিখাটি পড়ে আবেগাপ্লুত হলাম কবি মি. ইসিয়াক।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমার ও ভালো লাগলো ।
শুভসন্ধ্যা
আপনার কবিতা পড়ে জন্মদাতা পিতা বাবার কথা মনে পড়ে গেল। বাবাকে যখন যেভাবেই মনে পড়ে, তখন ছুটে যাই শ্মশানে। যেখানে বাবাকে দাহ করা হয়েছি। অতি শীঘ্রই আবার যেতে হবে।
অনেক ধন্যবাদ দাদা ।
শুভকামনা রইলো ।
ভাল লিখেছেন। শুভেচ্ছা প্রিয় কবি দা।
বাবা নামের স্মৃতি গুলো আমি এখন ঝাপসা দেখতে পাই।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ।
ভালো থাকবেন সবসময়।
স্মৃতিকে দারুণ প্রকাশ করেছেন কবি ইসিয়াক ভাই।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ।
ভালো থাকবেন সবসময়।
বাবা তুমি ক্ষমা করো আমায়, একদিন আমিও আসবো নিশ্চয় ফিরে।
তোমার আমার সাজানো সংসারে, সুখ দুঃখের ছোট্ট নীড়ে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ।
বাবা'কে মনে পড়ে ভাই।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ।
ভালো থাকবেন সবসময়।
* বাবার তুলনা বাবাই।
ভালো থাকুক সকল বাবা….
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ।
ভালো থাকবেন সবসময়।