জীবনের চলতি পথে,
অনেকগুলো কান্না একসাথে
জড়ো হয়ে বেদনা ও অভিমানের সৃষ্টি হলো।
তিমির রাত্রি ঘন ঘোর আঁধার,
শ্বাসরোধ হয়ে আসা সময়।
তবুও কি তুমি ফিরবে না মধুরিমা?
আসবেনা খোঁজ নিতে একবার,
দেখবে না চোখের দেখা?
মেয়েদের এতো বেশি নির্দয় হতে নেই প্রিয়তমা।
জানি পৃথিবী ভর্তি অক্সিজেন।
শুধু আমার জন্য বিধাতার বরাদ্দকৃত
অক্সিজেনটুকু ফুরিয়ে আসছে দ্রুত।
জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে,
যদি একবার মুখখানি দেখতে পেতাম তোমার!
আইসোলেশনের বড্ড যন্ত্রণাময় দিনগুলোতে
তোমাকেই খুঁজে ফেরে মন বারে বার।
চলে যাবার আগে হয়তো দেখা হবে না আর,
হবে না কোন কথা,
শুধু জানিয়ে গেলাম আমার এ অসহায় হাহাকার।
কৃতজ্ঞতা রইলো ভাইয়া।
আইসোলেশনের যন্ত্রণাময় কাব্য ভাবের স্বাক্ষী রইলাম কবি মি. ইসিয়াক। বী হ্যাপী।
ভালো থাকুন।সুস্থ থাকুন
সতর্ক থাকুন আপনজন নিয়ে।
বর্তমানে এই যন্ত্রণাটা এই বঙ্গদেশের সবারই। আর আইসোলেশনের কথা নায় বাদেই দিলাম, প্রতিটা ঘরই একেকটা আইসোলেশন।
মন্তব্যে ভালো লাগা।
শুভকামনা