ঢাকার যাত্রা বাড়ীর মূঁড়ে
কত মানুষই ঘুরে,
হঠাৎ এক সুন্দরী মেয়ে
পড়ল আমার নজরে।
মেয়েটি এসে বল্ল আমায়
একটু শুনুন ভাই ?
রাগে ভয়ে উত্তর দিলাম
এখানে কি চাই ?
আমায় একটু তুলে দিবেন
নরসিংদী যাওয়ার বাসে ?
ও আচ্ছা আমিও তো যাবো
ভূলতা-নরসিংদীর পাশে ।
বৃহস্পতিবার হওয়াতে মানুষজনের
উপচে পরা ভীরে,
অনেক লোকেরাই ছুটছে গ্রামে
নারীর টানে নীড়ে ।
অবশেষে সিলেটের মিতালি
একটি বাস পাইলাম,
ওটাতেই দুজন মিলে মিশে
পাশা-পাশি বসিলাম ।
তাহার সাথে বাসের ভিতর
করিলাম খোশগল্প,
কথার ফাঁকে ফাঁকে চিবিয়েছি
সিমের বিচি অল্প।
গল্পের স্থলে জিগ্যেস করিলাম
বিয়ে সাদী হয়েছে ?
হাসি দিয়ে উত্তর দিলো
একটি সন্তান রয়েছে।
এই কথা শুনিয়া মাথায়
ঝরছিলো চিকোন ঘাম,
মন্টা চাচ্ছিল লাগাই একটু
ঘোড়া মার্কা মিল্লাত ভাম।
কি আর বলিব আমি
তাহার গুন গান ?
মেয়েটি ছিল অসম্ভব সুন্দরী
আমার দূর্বলতাই প্রমান।
——————–
লেখক, মনিরুজ্জামান মনির
বাঞ্ছারাম পুর” “বি-বাড়ীয়া ৩৪১৮
লেখার তারিখঃ ১০/০৬/২০২০ ইং
কথা কাব্যটি পড়লাম। স্বাগতম কবি মনিরুজ্জামান মনির। শব্দনীড়ে স্বাগতম।
বাহ সুন্দর ছন্দময় অনেক শুভেচ্ছা রইল কবি মনির দা
শ্রদ্ধেয় মনিরুজ্জামান দাদা, প্রথমেই শব্দনীড় পরিবারের আপনাকে সুস্বাগত! তারপর আপনাকে জানাই এতো সুন্দর মনমাতানো বাস্তবমুখী লেখনীর জন্য অশেষ ধন্যবাদ। সাথে ধন্যবাদ জানাচ্ছি, আপনাকে শব্দনীড় ব্লগে রেজিস্ট্রেশন কার্যসম্পাদন সম্পন্ন করে দেওয়ার জন্য প্রাণের শব্দনীড় ব্লগ টিমকে।
পুনঃ রুজ্জামান দাদাকে বলছি, আশা করি আপনি নিয়মিত শব্দনীড় ব্লগে লিখবেন এবং সহ-ব্লগারদের লেখা পড়বেন, মন্তব্য করবেন। আবারও ধন্যবাদ।
বুদ্ধিদীপ্ত কলমে সৃষ্টিশীল লেখনী ।
আপনার প্রথম লিখা টি পড়লাম।
শব্দনীড়ে স্বাগতম।