শূন্য হাতে এসেছিলাম এই ভবে,
ছিলাম শিশু, হলাম যুবক, হলাম বৃদ্ধ–
সময় শেষ হয়ে যাচ্ছে আমার এভাবে!
তবুও ভাবি, “কেউ অবশিষ্ট জীবন নিয়ে,
এ-কে মারি, ও-কে ধরি, সম্পদের পাহাড় গড়ে–
ভাবে নাতো একবার, কী হবে এসব দিয়ে?
মৃত্যুর পরে ঘরে বাইরে হিসাব চলবে,
কী আছে সম্পদ, কত আছে টাকা–
আত্মীয়স্বজন সবাই সম্পদের হিসাব কষবে!”
আমার নেই সম্পদ, নেই টাকাকড়ি,
শূন্য হাতে এসে শূন্যতেই থাকি–
আমি ঝামেলা মুক্ত, হিসাবের না ধার ধারি!
“আমার নেই সম্পদ, নেই টাকাকড়ি,
শূন্য হাতে এসে শূন্যতেই থাকি–
আমি ঝামেলা মুক্ত, হিসাবের না ধার ধারি!”
___ অভিনন্দন প্রিয় কবি নিতাই বাবু। এভাবেই ভালো থাকুন।
শুভকামনা থাকলো শ্রদ্ধেয় প্রিয় দাদা। আশা করি ভালো থাকবেন।
ছোট এই জীবনে অতি ছোটাছুটি আদৌ কি কোন কাজে দেয়?
আমি দিদি জন্ম থেকেই শূন্য। তাই আমার কোনও বাড়তি হিসাব-নিকাশ নেই। আমি দিদি ঝামেলা মুক্ত!
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি, শ্রদ্ধেয়া কবি দিদি।
অসামান্য ও অতুলীয় ভাবনায় নান্দনিক লেখনী,
আমি দাদা জন্ম থেকেই শূন্য। তাই আমার কোনও বাড়তি হিসাব-নিকাশ নেই। আমি দাদা সত্যিই ঝামেলা মুক্ত!
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি, শ্রদ্ধেয় দাদা।
মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত ,এই যে উপলব্ধি খুব সুন্দর প্রকাশ কবি।
আমি দিদি জন্ম থেকেই শূন্য। তাই আমার কোনও বাড়তি হিসাব-নিকাশ নেই। আমি দিদি ঝামেলা মুক্ত!
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি, শ্রদ্ধেয়া কবি দিদি।
অসাধারণ লেখেছেন প্রিয় কবি নিতাই দা
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি, শ্রদ্ধেয় কবি লিটন দাদা।
তবে এই ভালো শুন্য থাকা।
এক সাথে মিলে গেল ভাবনা আপনার আর আমার।
এভাবেই ভালো।
আমি নাই’র মধ্যে সুখী, শ্রদ্ধেয় দাদা। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আশা করি ভালো থাকবেন।