মন খারাপের নদীটার কোনো সীমান্ত প্রাচীর নেই
কোনো গ্রীষ্ম, বরষা, শরত, শীত কিংবা বসন্ত নেই
কেবলমাত্র কিছু মাংশ গলানো হাড়গোড় আছে!
অথচ অনেক মৃতমানুষও হাজার বছর বেঁচে থাকে
অনেক খাবারের স্বাধীন স্বাদ জিহবায় লেগে থাকে
আজীবন, আর কিনা কিছু কিছু জীবন্ত মানুষ মৃত মানুষের মতোন..!!
অথচ ওরাও পিঁপড়ে মানুষের মতো দিব্যি হাঁটে,
খায়-দায়, ঘুমায়, জমিয়ে আড্ডা দেয় চায়ের স্টল,
অথচ কেউ জানে না..জানতেও চায় না.. কেবল
ওরা নেহায়েত বেঁচে থাকার নামে ছল করে.. ছল!
ভালো মানের আরও একটি কবিতা। আরও শব্দটি যুক্ত করলাম কারণ …
আপনি বরাবরই ভালো লিখেন। অভিনন্দন এবং শুভেচ্ছা রইলো কবি।
মন খারাপিয়া হলেও ভাল কবিতা।
নান্দনিক লেখনী, খুব ভালো লাগলো
আমারও একটা নদী আছে। নাম তার শীতলক্ষ্যা। নদীটা এখন যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত। নদীর শরীর পঁচা দুর্গন্ধে মানুষ সামনে যেতে পারে না। যদিও নদীর এপার-ওপারের মানুষ দিন-রাত পারাপার হয়, তা হয় নাকে রুমাল বেঁধে।
আপনার মন খারাপের নদী, আমার নিজের ভাবনা। শুভকামনা থাকলো শ্রদ্ধেয় কবি।
বেশ অনুভূতির প্রকাশ কবি দা
মন খারাপের নদীতে শুধু ছল করে বেচে থাকা!
বেশ ভালো লাগে আপনার লেখা। আগ্রহ নিয়া পড়ি।