কবিতারা আর কবে গণমুখী হবে…?
যেভাবে রাস্তার ধারে ভাঁপ-ওঠা পিঠারা গণমুখী হয়
যেভাবে সাত-সকালে কাঁচাবাজার গণমুখী হয়
ঠিক ঠিক সেভাবে…।
সময়ের মৃত শরীর ঘেঁষে বিস্তীর্ণ মশা-মাছি ওড়ে
কাব্যের কালো অক্ষরগুলো কাব্য থেকে বেশ দূরে
তবুও কপালকুণ্ডলারা খিলখিল হাসে
মোটাদাগে খসড়া জলের দাগ ভালোবাসে
এভাবেই একদিন মরাগাঙে চির ধরে
তবুও ওরা চিরদিন একসাথে বাঁচে একসাথে-মরে!
8 thoughts on “খসড়া জলের দাগ”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
সময় একদিন ফিরবেই। আমরা ফিরে যাবো আমাদের জীবনের মাঠে। আনন্দ হাসিতে।
আন্তরিক ধন্যবাদ
দার্শনিক লিখেছেন, কবি।
শুভকামনা থাকলো।
আন্তরিক ধন্যবাদ
এক নিপুণ নির্মাণ! ভালো লাগা অশেষ।
আন্তরিক ধন্যবাদ
খুব সুন্দর ক বি দা
আন্তরিক ধন্যবাদ